কোলাঘাট ফুল বাজারে পুড়ে ছাই ১৪ দোকান

ফুল-বাজারে আগুন লেগে ভস্মীভূত হয়ে গেল ১৪টি অস্থায়ী দোকানঘর। শনিবার দুপুরে কোলাঘাট স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় ফুলবাজারের ঘটনা। খবর পেয়ে তমলুক থেকে দমকল বাহিনী ও কোলাঘাট থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। প্রায় আধ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। পুলিশ জানিয়েছে, আগুনে পুড়ে কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে কেউ হতাহত হয়নি। আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

তমলুক শেষ আপডেট: ২৪ এপ্রিল ২০১৬ ০০:৪২
Share:

আগুন নেভাচ্ছেন দমকল কর্মীরা। নিজস্ব চিত্র।

ফুল-বাজারে আগুন লেগে ভস্মীভূত হয়ে গেল ১৪টি অস্থায়ী দোকানঘর। শনিবার দুপুরে কোলাঘাট স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় ফুলবাজারের ঘটনা। খবর পেয়ে তমলুক থেকে দমকল বাহিনী ও কোলাঘাট থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। প্রায় আধ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। পুলিশ জানিয়েছে, আগুনে পুড়ে কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে কেউ হতাহত হয়নি। আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Advertisement

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হাওড়া–খড়গপুর রেলপথে কোলাঘাট স্টেশনের এক নম্বর প্লাটফর্মের পাশে রেলের ফাঁকা জমিতে দীর্ঘদিন ধরে ফুলবাজার বসছে। প্রতিদিন ভোর থেকে সকাল ১০ টা পর্যন্ত ওই ফুলবাজার চলে। ওই বাজারে পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ও হাওড়া জেলার মিলিয়ে প্রতিদিন কয়েকশো ফুলচাষি ও ব্যবসায়ী ফুল কেনাবেচার জন্য আসেন। প্ল্যাটফর্ম সংলগ্ন ফুলবাজার চত্বর এলাকায় ফুলবাজার পরিচালন সমিতির অফিস ও ফুলের সাজসজ্জার সামগ্রীর কয়েকটি দোকান রয়েছে। তার কিছুটা দূরে খাবার ও ফুলের সাজসজ্জার সামগ্রীর কয়েকটি অস্থায়ী দোকান রয়েছে।

শনিবার সকাল ১০ টা নাগাদ ফুলবাজার শেষ হয়ে যাওয়ার পরে প্রায় সব দোকানদার চলে যান। দুপুর ১২ টা নাগাদ ওই অস্থায়ী দোকানঘরের একাংশে আগুন লাগার ঘটনা নজরে আসে স্থানীয় কয়েকজন কয়েকজন দোকান কর্মীর। তমলুক ও কোলাঘাট থেকে তিনটি ইঞ্জিন-সহ দমকল বাহিনী এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। এর মধ্যে চারটি খাবার দোকান ও ১০ টি ফুলের সাজসজ্জা সামগ্রীর দোকান ভস্মীভূত হয়ে যায়। এ দিন ওই অগ্নিকাণ্ডের পর রেলপুলিশ ফুলবাজার চত্বরে গড়ে ওঠা দোকানঘর সরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগী হয়। সেই সময় দোকানদারদের সঙ্গে রেলপুলিশের বিরোধের জেরে উত্তেজনা তৈরি হয়। এর পরে প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

Advertisement

বাজেয়াপ্ত ২১ লক্ষ। ভোট প্রক্রিয়া চলাকালীন পশ্চিম মেদিনীপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় ২১ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি নগদ ২০ হাজার টাকার বেশি সঙ্গে নিয়ে ঘুরতে পারেন না। ভোটারদের প্রলুব্ধ করতে এই সময় প্রার্থী এবং নেতাদের বিরুদ্ধে টাকা বিলির অভিযোগ ওঠে। তাই এই নিয়ম করেছে। জেলা প্রশাসনের এক কর্তা বলেন, “প্রায় ২১ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন