স্কুল বাঁচাতে কমিটি অভিভাবকদের

সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুল কর্তৃপক্ষর হলদিয়া থেকে চলে যাওয়া রুখতে কমিটি গড়লেন অভিভাবকরা। কমিটির সভাপতি এবং সম্পাদক পর্যন্ত নির্বাচিত হয়ে গিয়েছেন। শুক্রবার রাতে কমিটি গঠন করা হয়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

হলদিয়া শেষ আপডেট: ১৬ জানুয়ারি ২০১৭ ০০:৪৬
Share:

সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুল কর্তৃপক্ষর হলদিয়া থেকে চলে যাওয়া রুখতে কমিটি গড়লেন অভিভাবকরা। কমিটির সভাপতি এবং সম্পাদক পর্যন্ত নির্বাচিত হয়ে গিয়েছেন। শুক্রবার রাতে কমিটি গঠন করা হয়। টাউনশিপের মহাপ্রভুচক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অভিভাবকদের সামনে রেখে এই কমিটি তৈরি হয়। নাম দেওয়া হয়েছে ‘সেভ সেন্ট জেভিয়ার্স (হলদিয়া) সেভ এডুকেশন।’

Advertisement

১৯৭১ সালে হলদিয়ায় সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুলটি স্থাপিত হয়। স্কুলটি চলছিল ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন এবং হলদিয়া বন্দরের যৌথ উদ্যোগে। স্কুলের পরিকাঠামো থেকে অন্য ব্যয় বহনের কথা এই দুটি সরকারি সংস্থার। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ এই দুটি সংস্থাকে চলে যাওয়ার কথা লিখিতভাবে জানিয়ে দিয়েছে। দু’পক্ষের সম্পর্কের অবনতির কারণেই সেন্ট জেভিয়ার্স কর্তৃপক্ষ স্কুলের দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ার কথা জানিয়েছে। আর তার ফলে উদ্বেগে পড়েছেন অভিভাবকরা।

আর এরপরই কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত। কমিটির সভাপতি হয়েছেন সত্যব্রত পাহাড়ি এবং সম্পাদক হয়েছেন অসিতেশ শতপথী। রবিবার তাঁরা বৈঠকের পর বলেন, “হঠাৎ করে স্কুল কর্তৃপক্ষ এখান থেকে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্তে আমরা সমস্যায় পড়ে গিয়েছি। বাধ্য হয়ে এই কমিটি করা হয়েছে। আগামীদিনে সেন্ট জেভিয়ার্সের হলদিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে এই পথ নিয়েছি।”

Advertisement

টেস্ট পেপার বিলি। পরীক্ষার্থীদের সাহায্য করতে এগিয়ে এল এসএফআই। রবিবার ব্রজলালচকের জোনাল পার্টি অফিসে ৩২ জন উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের টেস্ট পেপার প্রদান করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন স্কুলের ১২ জন ছাত্রছাত্রীকে তাঁদের ক্লাসের পাঠ্যপুস্তক, খাতা এবং পেন দেওয়া হয়। হাজির ছিলেন সিপিএমের জেলা কমিটির সদস্য শ্যামল মাইতি, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এসএফআইয়ের সভাপতি পরিতোষ পট্টনায়েক এবং জেলা এসএফআইয়ের সদস্য হাফিজুল রহমান। জেলা এসএফআইয়ের সভাপতি পরিতোষ পট্টনায়েক বলেন, “জেলা জুড়ে ১১০০ টেস্ট পেপার পরীক্ষার্থীদের দেওয়া হয়েছে।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
আরও পড়ুন