বধূ হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

বধূ হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন সাজা হল স্বামীর। শুক্রবার এই সাজা শোনান মেদিনীপুরের ফাস্ট ট্র্যাক ফাস্ট কোর্টের বিচারক কমল সরকার। ২০১২ সালের ৫ মে দাঁতন থানার সাবড় গ্রামের খুন হন জ্যোত্‌স্না হাঁসদা। অভিযোগ ছিল, স্বামী নারায়ণ হাঁসদাই তাঁকে খুন করেছিল। নারায়ণ নেশা করে স্ত্রী-ছেলেমেয়েদের মারধর করত। ঘটনার দিনও নারায়ণকে মদের ভাটি থেকে ধরে আনেন জ্যোৎস্না।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১০ অক্টোবর ২০১৫ ০০:১৪
Share:

বধূ হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন সাজা হল স্বামীর। শুক্রবার এই সাজা শোনান মেদিনীপুরের ফাস্ট ট্র্যাক ফাস্ট কোর্টের বিচারক কমল সরকার। ২০১২ সালের ৫ মে দাঁতন থানার সাবড় গ্রামের খুন হন জ্যোত্‌স্না হাঁসদা। অভিযোগ ছিল, স্বামী নারায়ণ হাঁসদাই তাঁকে খুন করেছিল। নারায়ণ নেশা করে স্ত্রী-ছেলেমেয়েদের মারধর করত। ঘটনার দিনও নারায়ণকে মদের ভাটি থেকে ধরে আনেন জ্যোৎস্না। এরপরই নারায়ণ মদের বোতল দিয়ে স্ত্রীর মাথায় আঘাত করে। বোতল ভেঙে স্ত্রীর পেটেও ঢুকিয়ে দেয়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় জ্যোত্‌স্নাদেবীর। নারায়ণের ছেলে প্রধান গোটা ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিল। পরে প্রধানের মামা দাঁতন থানায় অভিযোগ করেন। পুলিশ নারায়ণকে গ্রেফতার করে। পরে মেদিনীপুরের ফাস্ট ট্র্যাক ফার্স্ট কোর্টে মামলার বিচার শুরু হয়। সব মিলিয়ে ১৪ জন সাক্ষ্য দেন। বৃহস্পতিবার নারায়ণকে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন বিচারক। শুক্রবার তিনি সাজা শোনান।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন