আক্রান্তদের পাশে বিজেপি

কল্যাণী বিধানসভার গয়েশপুর এবং সগুনায় আক্রান্ত স্থানীয় নেতা ও কর্মীদের দেখতে গেলেন রাজ্য বিজেপির এক প্রতিনিধি দল। শনিবার দুপুর দু’টো নাগাদ কল্যাণী জওহরলাল নেহরু মেমোরিয়াল হাসপাতালে দলের রাজ্য কমিটির সহ-সভাপতি তাপস চট্টোপাধ্যায়, সম্পাদিকা দীপা বিশ্বাস, রাজ্য যুব মোর্চার সভাপতি অমিতাভ রায়, জেলা কমিটির সদস্য সুকুমার গোস্বামী-সহ অন্যান্যরা আহত দলায় কর্মীদের দেখতে যান।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

গয়েশপুর শেষ আপডেট: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০১:৪০
Share:

কল্যাণী বিধানসভার গয়েশপুর এবং সগুনায় আক্রান্ত স্থানীয় নেতা ও কর্মীদের দেখতে গেলেন রাজ্য বিজেপির এক প্রতিনিধি দল। শনিবার দুপুর দু’টো নাগাদ কল্যাণী জওহরলাল নেহরু মেমোরিয়াল হাসপাতালে দলের রাজ্য কমিটির সহ-সভাপতি তাপস চট্টোপাধ্যায়, সম্পাদিকা দীপা বিশ্বাস, রাজ্য যুব মোর্চার সভাপতি অমিতাভ রায়, জেলা কমিটির সদস্য সুকুমার গোস্বামী-সহ অন্যান্যরা আহত দলায় কর্মীদের দেখতে যান।

Advertisement

শুক্রবার তৃণমূল কর্মীদের হাতে সগুনা গ্রাম পঞ্চায়েতের লিচুতলা এলাকায় বাসিন্দা দুই ভাই দিলীপ ও যশোক দাস আক্রান্ত হন। এমনিই অভিযোগ বিজেপির। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে গয়েশপুর পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল কর্মীদের হাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন গয়েশপুর শহরের সম্পাদক অসিতকুমার রায়। তাঁরাও ওই হাসপাতালে চিকিত্‌সাধীন। তাঁদের সঙ্গেও দেখা করেন ওই প্রতিনিধি দল। আহতরা তাঁদের জানিয়েছেন, “অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছ না পুলিশ।”

ভোটগ্রহণ পর্ব মিটে গেলেও গয়েশপুরের বিভিন্ন জায়গায় বোমাবাজির শব্দ শোনা গিয়েছে বলে জানান বাসিন্দারা। বেদীভবন এলাকায় সিপিএম নেতা ও কর্মীদের বাড়িতে ভাঙচুর চালানোর আভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সিপিএমের কল্যাণী জোনাল কমিটির সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দা দীপক সিকদার জানান, রাতে কয়েক জন দুষ্কৃতী তাঁদের বাড়িতে চড়াও হয়। তখন তাঁরা বাড়িতে শুয়েছিলেন। তিনি বলেন, “ওরা জানালার কাচ ভেঙে দিয়েছে। শেষে বোমা ফাটাতে ফাটাতে এলাকা ছাড়ে।” তবে ফের আক্রমণের ভয়ে তাঁরা থানায় অভিযোগ জানাতে ভয় পাচ্ছেন বলে তিনি জানান। যদিও পুলিশ সুপার অর্ণব ঘোষ বলেন, “নির্দিষ্ট কারও নামে অভিযোগ হয়নি। তবে মারধরের যেসব অভিযোগ হয়েছে সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন