চোরাই মোটর বাইক-সহ ধৃত তিন

চোরাই মোটর বাইক-সহ তিন দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শনিবার কান্দি মহকুমার কান্দি বড়ঞা, সালার ও ভরতপুর থানার পুলিশ যৌথ ভাবে এই অভিযান চালায়। উদ্ধার হয়েছে চোরাই মোটর বাইক, মোবাইল ফোন, মোটর বাইক চুরি করার যন্ত্রাংশও। ধৃতদের নাম মঙ্গল শেখ, উজিত শেখ এবং হাফিজুল শেখ। মঙ্গল ও উজিত বহরমপুর থানার সাটুই গ্রামের বাসিন্দা। অন্যদিকে সালার থানার কান্দরা গ্রামের বাসিন্দা হাফিজুল শেখ।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কান্দি শেষ আপডেট: ০৯ জুন ২০১৪ ০০:৪৪
Share:

চোরাই মোটর বাইক-সহ তিন দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শনিবার কান্দি মহকুমার কান্দি বড়ঞা, সালার ও ভরতপুর থানার পুলিশ যৌথ ভাবে এই অভিযান চালায়। উদ্ধার হয়েছে চোরাই মোটর বাইক, মোবাইল ফোন, মোটর বাইক চুরি করার যন্ত্রাংশও। ধৃতদের নাম মঙ্গল শেখ, উজিত শেখ এবং হাফিজুল শেখ। মঙ্গল ও উজিত বহরমপুর থানার সাটুই গ্রামের বাসিন্দা। অন্যদিকে সালার থানার কান্দরা গ্রামের বাসিন্দা হাফিজুল শেখ। ধৃতদের রবিবার কান্দি মহকুমা আদালতের জেলা অতিরিক্ত দায়রা আদালতে তোলা হয়। বিচারক তাদের চার দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠিয়েছেন।

Advertisement

বছর খানেক ধরেই কান্দি মহকুমায় মোটর বাইক চুরির ঘটনা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল। দিনে দুপুরে চুরি যেত বাড়ির সামনে দাঁড় করিয়ে রাখা বাইকও। বিশেষত কান্দি শহর ও সালার এলাকায় বাইক চুরির ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কে ভুগতেন বাসিন্দারা। পুলিশকে জানিয়েও কোন লাভ হয়নি বলে বাসিন্দাদের অভিযোগ।

বাইক চুরি রুখতে সম্প্রতি প্রতিটি থানা এলাকায় সাদা পোশাকের পুলিশ টহল দিতে শুরু করে। শনিবার প্রথমে সাটুই গ্রাম থেকে মঙ্গল শেখকে গ্রেফতার করে ভরতপুর থানার পুলিশ। তারপরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে উজিত ও হাফিজুলের খোঁজ মেলে। রাতভর বড়ঞা, কান্দি, সালার ও ভরতপুর থানা এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় বারোটি মোটর বাইক, দশটি মোবাইল ও কিছু মোটর বাইক চুরির যন্ত্রাংশ।

Advertisement

ধৃতদের জেরা করে মোটর বাইক চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত আরও বেশ কিছু দুষ্কৃতীর নাম জানা গিয়েছে বলে দাবি পুলিশের। মুর্শিদাবাদ জেলার পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর বলেন, “দীর্ঘ দিন ধরে এলাকায় নজরদারি চালিয়ে আমরা ওই দলটিকে চিহ্নিত করতে পেরেছি। এখনও দলের মূল পান্ডারা ধরা পড়েনি। শীঘ্রই তাদের হদিশও পেয়ে যাব।”

তৃণমূলের প্রতিবাদ। দলীয় কর্মী খুনের ঘটনায় প্রতিবাদ সভা করল তৃণমূল। শনিবার নাকাশিপাড়ার হরনগরের হাসপাতালের মাঠে এই সভামঞ্চ থেকে শাসকদলের নেতারা রাজনৈতিক হানাহানির জন্য সিপিএমকে দায়ী করে তীব্র আক্রমণ করেন। দিন সাতেক আগে খুন হন হরনগর গ্রামের আশরাফুল মণ্ডল (৪৯)। দুষ্কৃতীরা বাড়ির অদূরের একটি চায়ের দোকানের সামনে খুব কাছ থেকে গুলি করে খুন করে তাঁকে। আশরাফুল গত পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূলের টিকিটে জিতে নাকাশিপাড়া পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য হন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন