উত্তরের চিঠি

রায়গঞ্জের ছোট নদী কুলিক। আমাদের বড় আপন। এক সময়ের বেগবতী, প্রাণবন্ত কুলিক এখন অস্তিত্বের সংকটে ভুগছে। সময়োচিত সংস্কারের অভাব, মাত্রাতিরিক্ত দূষণই কুলিকের বিপন্নতার কারণ।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৬ জুন ২০১৬ ০২:৪১
Share:

এমনই বেহাল হয়ে পড়ে কুলিক নদী। ছবি: গৌর আচার্য

অস্তিত্বের সঙ্কটে রায়গঞ্জের কুলিক

Advertisement

রায়গঞ্জের ছোট নদী কুলিক। আমাদের বড় আপন। এক সময়ের বেগবতী, প্রাণবন্ত কুলিক এখন অস্তিত্বের সংকটে ভুগছে। সময়োচিত সংস্কারের অভাব, মাত্রাতিরিক্ত দূষণই কুলিকের বিপন্নতার কারণ। শুনেছি, নদীটি সংস্কারের জন্য ভাল পরিমাণ সরকারি অর্থ নাকি বহু আগে মঞ্জুর করা হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কাজ কেন শুরু হয়নি, তা একটা প্রহেলিকা। কুলিককে বাঁচানোর জন্য স্থানীয় মানুষজনও খুব সচেতন নন। বালুরঘাটের ‘আত্রেয়ী’, জলপাইগুড়ির ‘করলা’ নদী নিয়ে সর্বস্তরের মানুষের যে আবেগ, কুলিকের জন্য রায়গঞ্জে সেই আবেগ কই? কুলিকের প্রাণভিক্ষা চেয়ে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, রাজ্য প্রশাসনের কাছে আর্জি জানাচ্ছি।

— সামিম আখতার বানু, রায়গঞ্জ

Advertisement

যথার্থ হোক শ্রদ্ধাজ্ঞাপন

‘পিতৃদিবস’ (১৯ জুন) বিশেষ তাৎপর্য ও গুরুত্বপূর্ণ। পিতার প্রতি সন্তানের শ্রদ্ধা, দায়িত্ব-কর্তব্য পালনের শপথ নেওয়ার দিন। বহু ক্ষেত্রে দেখা যায়, অনেক পুত্র উপার্জনশীল হয়ে পিতা-মাতাকে গ্রাহ্যের মধ্যে আনেন না। বিশেষ করে বিয়ের পর বাবা-মাকে সংসারের বোঝা মনে করেন। অনেকে তাঁদের বৃদ্ধাশ্রমেও দিয়ে দেন। আবার তাঁরাই হয়তো পিতামাতার পরলোক গমনের পর শাস্ত্রীয় মন্ত্রোচ্চারণে শ্রাদ্ধ ও ভুরিভোজের ব্যবস্থা করেন। ভুললে চলবে না পিতামাতার সদ্গুণগুলি নিজের মধ্যে প্রতিফলিত করাই তাঁদের প্রতি সন্তানের যথার্থ শ্রদ্ধাপ্রকাশ।

—রামনাথ মজুমদার, নেতাজি কলোনি, কোচবিহার

অবসর সত্তোরে

রাজ্য সরকার চাকরিতে প্রবেশের বয়স তিন বছর বাড়িয়েছে কিন্তু অবসরের বয়স একই রেখেছে। ওদিকে চিকিৎসাবিজ্ঞানে দৌলতে মানুষের গড় আয়ু উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে। বাড়ছে কর্মক্ষমতাও। সেই কারণে রাজ্য সরকার অবসরপ্রাপ্ত অনেক কর্মীকেই পুনর্নিয়োগ করেছে, শিক্ষক, চিকিৎসকদের অবসরের বয়স ৬৪ থেকে বাড়িয়ে ৬৮ করা হয়েছে। অভিজ্ঞতা ও কর্মদক্ষতা বিচার করে অবসরের বয়স তাই ৭০ করা হোক।

— চাণক্য রায়, আলিপুরদুয়ার

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন