অবশেষে নড়ে বসছেন স্বাস্থ্য দফতরের কর্তারা

পুলিশ, প্রশাসন ও এলাকার প্রতিনিধিদের নিয়ে এলাকাভিত্তিক কমিটি গড়ে স্থানীয় নার্সিংহোম, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং ট্রাস্টগুলির ব্যাপারে খোঁজখবর শুরু হল। শিশু পাচার রুখতে এমন একগুচ্ছ পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে সোমবার জানিয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক অন্তরা আচার্য।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০১৬ ০২:০৪
Share:

পুলিশ, প্রশাসন ও এলাকার প্রতিনিধিদের নিয়ে এলাকাভিত্তিক কমিটি গড়ে স্থানীয় নার্সিংহোম, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং ট্রাস্টগুলির ব্যাপারে খোঁজখবর শুরু হল। শিশু পাচার রুখতে এমন একগুচ্ছ পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে সোমবার জানিয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক অন্তরা আচার্য। দিনকয়েক আগেই এই রাজ্যে শিশু পাচার নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের প্রতিনিধি। এলাকার মানুষকে সচেতন করতে এমন পরিকল্পনাগুলি নেওয়ার কথাই জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠকে জানিয়েছিলেন তিনি।

Advertisement

নতুন পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে কর্মশালাও। আজ, মঙ্গলবার জেলা পরিষদের তিতুমীর ভবনে সেই কর্মশালায় বিডিও, থানার সেকেন্ড অফিসার-সহ এলাকার মানুষদের নিয়ে ‘ওয়ার্ড লেবেল কমিটি’ গড়ে কী ভাবে এমন পরিস্থিতি মোকাবিলা করা যায় তা নিয়েও আলোচনা হবে। করা হবে ‘রোড ম্যাপ’ও। সেই কর্মশালার পরে এক মাসের মধ্যেই জেলায় মোট কতগুলি লাইসেন্সপ্রাপ্ত এনজিও এবং ট্রাস্ট রয়েছে তার তালিকা তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন জেলাশাসক। যাদের বৈধ লাইসেন্স নেই, তারা কী অবস্থায় কেমন কাজ করছে তা-ও যাচাই করে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন জেলাশাসক।

সরকারি হাসপাতালে গরিব মানুষর জন্য কী কী আর্থিক সুবিধা রয়েছে তা জানানোর জন্য ইতিমধ্যেই পথনাটিকা করে সাধারণ মানুষকে সচেতন করার কাজ শুরু হয়েছে। এলাকার আশা কর্মীদেরও তথ্য সরবরাহের কাজে লাগানো হবে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে এ দিন জানানো হয়েছে।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন