শনিবারই কামদুনি কাণ্ডের অপরাধীদের সাজা ঘোষিত হতে পারে। গণধর্ষণ ও খুনের মামলায় ৮ অভিযুক্তের মধ্যে ৬ জনকে বৃহস্পতিবারই দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। তাদের সাজা ঠিক কী হবে, তা নিয়ে ব্যাঙ্কশাল কোর্টে শুনানি হল শুক্রবার। বেলা ৩টেয় সঞ্চিতা সরকারের এজলাসে শুনানি শুরু হয়। মাঝ পথে দু’বার শুনানি মুলতুবি করেন বিচারক। বিকেল ৫টায় দিনের মতো শুনানি গ্রহণ শেষ করে বিচারক জানান, শনিবার ফের ১ ঘণ্টার জন্য দু’পক্ষের সওয়াল-জবাব শুনবেন তিনি।
৫টা: শুক্রবারের মতো শুনানি শেষ কামদুনি মামলার। আগামী কাল অর্থাৎ শনিবার ফের শুনানি হবে, জানালেন বিচারক। সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলবে শুনানি। তার পর আগামী কালই অপরাধীদের সাজা ঘোষিত হতে পারে। তবে বিচারক সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানালেন না।
৪টে ৫০: আদালত সূত্রে জানা গেল, বিকেল ৫টা পর্যন্ত শুনানি চলবে। সম্ভবত আজ সাজা ঘোষণা হচ্ছে না। শনিবার সকাল ১১টায় ফের শুনানি হতে পারে সাজার পরিমাণ নির্ধারণের জন্য। শনিবারই ঘোষণা করা হতে পারে, কী সাজা হচ্ছে কামদুনির ধর্ষকদের।
৪টে: ব্যাঙ্কশাল কোর্টে বিচারক সঞ্চিতা সরকারের এজলাসে দরজা বন্ধ রেখে ফের শুরু হয়েছে সাজার পরিমাণ নির্ধারণ সংক্রান্ত শুনানি।
৩টে ৪০: এজলাসে ফিরে এলেন বিচারক সঞ্চিতা সরকার। জানালেন, অসম্পূর্ণ রায়ের প্রতিলিপি যেহেতু সর্বসমক্ষে দেখানো সম্ভব নয়, তাই আদালত কক্ষের দরজা বন্ধ রেখে শুধু অভিযুক্ত পক্ষের এবং সরকার পক্ষের আইনজীবীরা এই প্রতিলিপি দেখার সময় পাবেন। তবে তা মাত্র ২০ মিনিটের জন্য। এই সময়ে এজলাসে দু’পক্ষের আইনজীবীরা ছাড়া কেউ থাকতে পারবেন না। রায়ের প্রতিলিপির কোনও ছবিও তোলা যাবে না। জুনিয়র আইনজীবীরাও এজলাসে থাকতে পারবেন না। বিকেল ৪টেয় ফের শুনানি শুরু হবে। সেই শুনানিও হবে রুদ্ধদ্বার কক্ষে। এখন ২০৭ পাতার রায়ের প্রতিলিপি পড়ছেন দু’পক্ষের আইনজীবী।
৩টে ২৫: ১৫ মিনিটের জন্য শুনানি মুলতুবি করে দিলেন বিচারক। তার পর আবার শুরু হবে সাজা পরিমাণ নির্ধারণের শুনানি।
৩টে ২০: বিচারক সঞ্চিতা সরকার জানালেন, রায়ের প্রতিলিপি এখন দেওয়া সম্ভব নয়। সাজা এবং তার মেয়াদ ঘোষমা করার পরই সম্পূর্ণ হয় রায়। এই মামলায় এখনও সাজা ঘোষণা হয়নি। তাই রায় অসম্পূর্ণ। রায়ের প্রতিলিপি এই অবস্থায় দেওয়া সম্ভব নয়।
৩টে ১৫: অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবী ফিরোজ এদুলজি বিচারকের কাছে রায়ের প্রতিলিপি দেখতে চাইলেন।
৩টে: অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক (২) সঞ্চিতা সরকারের এজলাসে শুরু হল শুনানি।
২টো ৪৫: আদালতে আনা হল অপরাধীদের।