Anubrata MOndal

রাস্তা, বুথ ভাগের আর্জি অনুব্রতকে

স্থানীয়দের দাবি, গ্রামের মধ্যে সমস্ত রাস্তা ঢালাই হয়েছে। কিন্তু, রাস্তার পাশে নেই নর্দমা। ফলে এলাকার সমস্ত বাড়ির জল রাস্তা দিয়েই পেরিয়ে যায়। প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে শৌচাগার। আর শৌচাগার থেকে যে জল বের হয় সেটাও গিয়ে পড়ে রাস্তায়। তাই বাধ্য হয়ে সেই নোংরা জল পেরিয়ে যাতায়াত করতে হয় এলাকার মানুষকে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

মহম্মদবাজার শেষ আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৪:৫৫
Share:

নর্দমা নেই। শৌচাগারের জল চলে আসে রাস্তায়। নিজস্ব চিত্র

এলাকার রাস্তার জন্য জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের কাছে আর্জি জানালেন এলাকার মহিলারা। সোমবার মহম্মদবাজার ব্লকের কাঁইজুলিতে তৃণমূলের কর্মিসভায় অনুব্রত মণ্ডলের সামনে আঙ্গারগড়িয়া থেকে মালডিহা গণেশপুর যাওয়ার রাস্তা নিয়ে ওই আর্জি জানানো হয়। অনুব্রত দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পঞ্চায়েত প্রধানকে বলেন।

Advertisement

স্থানীয়দের দাবি, গ্রামের মধ্যে সমস্ত রাস্তা ঢালাই হয়েছে। কিন্তু, রাস্তার পাশে নেই নর্দমা। ফলে এলাকার সমস্ত বাড়ির জল রাস্তা দিয়েই পেরিয়ে যায়। প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে শৌচাগার। আর শৌচাগার থেকে যে জল বের হয় সেটাও গিয়ে পড়ে রাস্তায়। তাই বাধ্য হয়ে সেই নোংরা জল পেরিয়ে যাতায়াত করতে হয় এলাকার মানুষকে। আঙ্গারগড়িয়া থেকে মালডিহা গণেশপুর যাওয়ার রাস্তা এখনও মাটির বলেও জানান তাঁরা। সেই রাস্তার মধ্যে বড় বড় গর্ত হয়ে রয়েছে। বর্যায় সেখানে জল। আঙ্গারগড়িয়া পঞ্চায়েতের প্রধান সোনালি বাগদি বলেন, ‘‘গ্রামের রাস্তার দু’পাশেই বাড়ি রয়েছে। তাই ওখানে নর্দমা করা সম্ভব নয়। আর জেলা সভাপতি নির্দেশ মতো কাজ হবে।’’ মাটি রাস্তাটি ঢালাইয়ের করার জন্য জেলা পরিষদে জানাব।

এ দিকে, মহম্মদবাজার ব্লকের পুরাতন গ্রাম পঞ্চায়েতে ৩৬, ৪০, ৪১ ও ৪২ নম্বর সংসদ ভাগ করার আবেদন জানানো হয় জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের কাছে। ৩৬ নম্বর সংসদের বুথ সভাপতি মইনুল হক দাবি করেন, ‘‘এলাকায় ১৩৫৯ জন ভোটার। প্রতিটি নির্বাচনে ৯৬ শতাংশ ভোট পড়ে। পঞ্চায়েত ভোটের সময় এত সংখ্যক ভোটার হওয়ার ভোট শেষ হতে পরের দিন সকাল হয়ে যায়। সমস্যায় পড়তে হয় ভোট কর্মী সহ এলাকার মানুষকে।’’ জেলা সহ সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়কে বুথ ভাগের বিষয়টি দেখার নির্দেশ দেন জেলা সভাপতি।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন