ভোটের টুকিটাকি

দুপুর বারোটা। চড়া রোদ মাথায় শ’তিনেক কর্মী-সমর্থককে নিয়ে প্রচারে সিউড়ি ২ ব্লকের অবিনাশপুর গ্রামে ব্যস্ত সাঁইথিয়া বিধানসভার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী নীলাবতী সাহা। প্রচারের জন্য যখন এ বাড়ি সে বাড়ি ঘুরছেন তখনই হঠাৎ করেই একটি বাড়ি থেকে বেড়িয়ে এলেন এক প্রৌঢ়া।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৯ মার্চ ২০১৬ ০১:০৭
Share:

প্রার্থী এল ঘরে
সাঁইথিয়া

Advertisement

দুপুর বারোটা। চড়া রোদ মাথায় শ’তিনেক কর্মী-সমর্থককে নিয়ে প্রচারে সিউড়ি ২ ব্লকের অবিনাশপুর গ্রামে ব্যস্ত সাঁইথিয়া বিধানসভার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী নীলাবতী সাহা। প্রচারের জন্য যখন এ বাড়ি সে বাড়ি ঘুরছেন তখনই হঠাৎ করেই একটি বাড়ি থেকে বেড়িয়ে এলেন এক প্রৌঢ়া। হাতে বরণডালা। সঙ্গে মিষ্টি। মিষ্টি খাইয়ে সিঁদুর পরিয়ে বরণ করে নিলেন প্রার্থীকে। হঠাৎ এই ভাবে বরণ কেন? ‘‘ভোটে জেতার পরে আমাদের এলাকায় আসা তো দূরের কথা, কেউ প্রচারেও আসে না। হাতের কাছে প্রার্থীকে পেয়ে, তাকে কি আর মিষ্টিমুখ না করিয়ে পারি।’’ কী বলছেন প্রার্থী? নীলাবতীদেবীর মন্তব্য, ‘আমি আপ্লুত!’

Advertisement

দুধে জল
রামপুরহাট

বিজেপি প্রার্থী দুধকুমার মণ্ডলের পাশে এ বার পাশে এসে দাঁড়ালেন বিজেপির দুই জেলা নেতা। সোমবার রামপুরহাট মহকুমা প্রশাসনিক ভবনে দুধকুমার মণ্ডল মনোনয়ন জমা দেন। এবং তাঁর পাশে দেখা যায় বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক তথা রামপুরহাট পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি কাউন্সিলর শুভাশিস চৌধুরী ও বিজেপির যুব মোর্চা নেতা ধ্রুব সাহাকে। দুধকুমার এ দিন দাবি করেন, ‘‘রামপুরহাট বিধানসভা থেকে বিজেপি জয়ী হবেই।” যা শুনে তৃণমূল প্রার্থী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের কটাক্ষ, ‘‘দুধে তো জল মেশান!’’

জোটের ফল
সাঁইথিয়া

রবিবারের বাজার। সকাল বেলাতে বাজার ঢুকতে সবার কানে একটা আওয়াজ যাচ্ছে, ‘‘জোটের মাল চল্লিশ টাকা- জোটের মাল চল্লিশ টাকা।’’ এক ভদ্রলোক কাছে গিয়ে দেখতেই দেখলেন, এক সব্জি বিক্রেতা বিক্রি করছেন তরমুজ। কেজি প্রতি চল্লিশ টাকা। তুরমুজের সঙ্গে জোটের কথা জানতে চাইতেই সব্জি বিক্রেতা বললেন, ‘‘দেখছেন না, একদম অরিজিনাল জোট। ভিতর যেমন লাল, বাইরে তেমন সবুজ!’’

জবাবদিহি
রামপুরহাট

কংগ্রেসে থাকাকালীন তিনি একাধিক বার বিধায়ক হয়েও তেমন কিছু উন্নয়ন করতে পারেননি বলে স্বীকার করলেন হাঁসন কেন্দ্রের ৫ বারের বিধায়ক অসিত মাল। তাঁর যুক্তি, বামফ্রন্ট বিরোধী বিধায়ক ছিলেন বলেই সেটা করতে পারেননি তিনি। তাঁর দাবি, যে দিন থেকে তৃণমূলে যোগদান করেছেন সে দিন থেকেই এলাকার উন্নয়ন করতে পেরেছেন। বিরোধীদের কটাক্ষ, তাহলে কী পাঁচ বছর উন্নয়ন খাতে টাকা পাননি!

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন