পঞ্চায়েতই লক্ষ্য, মঞ্চে ঘোষণা তৃণমূলের

বিধানসভায় ১১-০ লক্ষ্য থাকলেও লক্ষ্যমাত্রার সমস্যা আগেই থামতে হয়েছে শাসকদলকে। সেই জন্য পঞ্চায়েত নির্বাচনে যেন বিধানসভার পুনরাবৃত্তি না হয় সেই লক্ষ্য এখন থেকেই স্থির করে ফেলেছে জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। রবিবার বিকেলে বিজয় উৎসবের মঞ্চ থেকে তেমনই ঘোষণা করলেন জেলা নেতারা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

সিউড়ি শেষ আপডেট: ১৩ জুন ২০১৬ ০৭:৪৩
Share:

বিজয় মালা। রবিবার সিউড়িতে বেণীমাধব ইন্সটিটিউশনের মাঠে তৃণমূলের বিজয় উৎসবে দলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। —নিজস্ব চিত্র

বিধানসভায় ১১-০ লক্ষ্য থাকলেও লক্ষ্যমাত্রার সমস্যা আগেই থামতে হয়েছে শাসকদলকে। সেই জন্য পঞ্চায়েত নির্বাচনে যেন বিধানসভার পুনরাবৃত্তি না হয় সেই লক্ষ্য এখন থেকেই স্থির করে ফেলেছে জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। রবিবার বিকেলে বিজয় উৎসবের মঞ্চ থেকে তেমনই ঘোষণা করলেন জেলা নেতারা। এ দিন বিধানসভা ফলের সাফল্য স্মরনীয় করে রাখতে উৎসব পালনের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল সিউড়ির বেণীমাধব ইনস্টিটিউশনের মাঠটিকে। ছিলেন দলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল, দুই মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ ও অশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, জেলাপরিষদের সভাধিপতি বিকাশ রায়চৌধুরী, অভিজিৎ সিংহ-সহ জেলার বিভিন্নস্তরের নেতা, জয়ী দলীয় বিধায়করা এবং সমর্থকেরা। সেই মঞ্চ থেকেই নেতারা জানালেন লক্ষ্য এবার আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচন। অনুব্রতর উপস্থিতিতে নেতারা বলেন, উন্নয়নের জোয়ার এনে কীভাবে জেলার ১৬৭টি গ্রাম পঞ্চায়েত, ১৯ পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের ৪২ আসন শাসকদলের দখলে রাখা যায় সেই চেষ্টা শুরু হয়েছে। ঠিক হয়েছে প্রতি সোমবার জেলার দুই মন্ত্রী সভাধিপতি ও জেলাসভাপতি বৈঠক করবে। তাতে জেলার প্রতিটি কোণ থেকে উঠে আসা সমস্যার সমাধান হবে। বিরোধীরা যেন দাঁত ফোটাতে না পারেন। অনুব্রত বলেন, ‘‘সিপিএম, কংগ্রেস বিজেপিকে জায়গা ছাড়ব না। মুঠো আলগা করতে দেব না।’’

Advertisement

সচেতনতা শিবির। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীদের বয়সসন্ধিকালীন সমস্যা এবং তা দূরীকরণ বিষয়ক সচেতনতা শিবির করল ময়ূরেশ্বরের রামনগর দিশা হেল্থ অর্গানাইজেশন। শনিবার স্থানীয় ডিকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওই শিবির হয়। হাজির ছিলেন বিজ্ঞানী শমিত চট্টোপাধ্যায়, চিকিৎসক দেয়া ঘোষচট্টোপাধ্যায়, সুস্মিতা ঘোষচট্টোপাধ্যায়, শিক্ষিকা তনুশ্রী চট্টরাজ প্রমুখ। অন্যতম উদ্যোক্তা চিত্তরঞ্জন গড়াই বলেন, ‘‘বয়সসন্ধিকালীন সমস্যায় সব মেয়েকেই পড়তে হয়। কিন্তু মূলত গ্রামাঞ্চলের মেয়েরাই তার সমাধানের পথ খুঁজে পায় না। সে জন্যই এই উদ্যোগ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন