দক্ষিণের কড়চা

কলকাতা থেকে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে বর্ধমান যাওয়ার পথে এই পালসিটেই শ্যুটিং হয়েছিল ‘পথের পাঁচালি’-র অপু-দুর্গার ট্রেন দেখার দৃশ্যের।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:০১
Share:

ষাটেও সবুজ নিশ্চিন্দিপুর

Advertisement

এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ছুটে যাওয়া গাড়িটা হঠাৎই দাঁড়িয়ে যায় রাস্তার ধার ঘেঁষে। দুপাশে সবুজ মাঠ। শরতের আগমনী বার্তা নিয়ে যেন মাথা দোলাচ্ছে কাশের বন। তার মাঝখান দিয়েই গিয়েছে রেললাইন। গাড়ি থামিয়ে দিয়ে আরোহী চোখ বোজেন। স্পষ্ট দেখা যায় সাদা-কালো ছবিটা। সাদা কাশফুলের বনের মধ্য দিয়ে কালো ধোঁয়া উড়িয়ে যাচ্ছে রেলগাড়ি। আর দু-চোখে অপার বিস্ময় নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে অপু-দুর্গা। সেই অমর ফ্রেম, যা বাঙালির নস্ট্যালজিয়ায় চিরকালীন জায়গা করে নিয়েছে! ‘পথের পাঁচালি’ মুক্তির ষাট বছর পরেও দৃশ্যটা একই রকম চেনা, একই রকম নিষ্পাপ।

কলকাতা থেকে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে বর্ধমান যাওয়ার পথে এই পালসিটেই শ্যুটিং হয়েছিল ‘পথের পাঁচালি’-র অপু-দুর্গার ট্রেন দেখার দৃশ্যের। সত্যজিৎ রায় ‘অপুর পাঁচালি’ বইয়ের প্রথম লাইনেই লিখেছেন, ‘‘১৯৫২ সালের শরৎকালের এক বিকেলবেলায়, দীর্ঘ সাদা কাশফুলে ছাওয়া এক মাঠের মধ্যে আমি শুরু করেছিলাম ‘পথের পাঁচালি’র শ্যুটিং।’’ ১৯৫২-র ২৭শে অক্টোবর ছিল সত্যজিতের স্ত্রী সদ্যপ্রয়াত বিজয়া রায়ের জন্মদিন। দিনটা ছিল রবিবার। ওই দিনই পুরো টিম অপু সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ও দুর্গা উমা দাশগুপ্তকে নিয়ে পালসিটের লোকেশনে পৌঁছয়। তারপর তেষট্টি বসন্ত পার। আজ পালসিটের সেই কাশভরা মাঠ দিয়ে আর ধোঁয়া ওড়ানো ট্রেন যায় না। যায় রাজধানী, দুরন্ত। সোমবার পালসিটে গিয়ে দেখা গেল, এখনও কাশফুল ফোটেনি। মাঠ এখন সবুজ ঘাসে ঢাকা। তবে স্মৃতি আজও অমলিন, যেন তেমনই সবুজ।

Advertisement

সেই স্মৃতিতেই আজও জারিত বাঙালি জীবন। ১৯৫৫-র ২৬ অগস্টে মুক্তি পায় ছবিটি। সেই ছবি মুক্তির ষাট বছর পূর্তি উদযাপনে উৎসাহ গোটা বাংলা জুড়েই। মেদিনীপুর ফিল্ম সোসাইটি যেমন গত ২৬ তারিখ আয়োজন করেছিল আলোচনাসভার। সেখানে দেখানো হয়েছিল ছবিটিও। ‘পথের পাঁচালি’-র সঙ্গে মেদিনীপুরের কোনও যোগ নেই। তাতে কি? অপু-দুর্গার আবেগকে কি আর মানচিত্রের ঠিকানায় বাঁধা যায়? সব বাঙালির মধ্যেই তো আছে অপু-দুর্গা।

বাংলার সব গ্রামের মধ্যেই যেন তেমনই রয়েছে একফালি নিশ্চিন্দিপুর। ‘পথের পাঁচালি’-র রচয়িতা বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় শেষ জীবনে শিক্ষকতা করতেন গোপালনগর গ্রামে। তাঁর প্রিয় সেই গ্রামেও শ্যুটিংয়ের কাজ হয়। সত্যজিৎ লিখেছেন, ‘‘বইয়ের মধ্যে যে নিশ্চিন্দিপুর গ্রামের কথা তিনি বলেছেন, তারই মেজাজ রয়েছে এই গোপালনগরে।’’ বিশ্বসিনেমায় দুনিয়ায় বাংলা তথা ভারতীয়ত্বের অনুপম স্বাক্ষর ছিল সত্যজিতের এই ছবি। দু’বছর আগে সত্যজিতের জন্মদিনে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছিল গুগুলও। তাদের লোগোয় উঠে এসেছিল অপু-দুর্গার ট্রেন দেখার ছবি। যে পথের পাঁচালি সত্যজিৎ শুনিয়েছেন বিশ্ববাসীকে, সেই পথটা আসলে নিশ্চিন্দিপুর ছাড়িয়ে এঁকে বেঁকে গিয়েছে সোনার বাংলার নানা গাঁয়ে। কলকাতা ঘেঁষা বোড়ালে শ্যুটিং হয়েছিল হরিহরের বাড়ি। ষাট বছর পরে সেই বোড়াল এখন রীতিমতো নগর, বৃহত্তর কলকাতার অঙ্গ। তবুও অপু যে পথ ধরে চিঠি হাতে ছুটে গিয়েছিল, তা যেন একই আছে।

অপু-দুর্গার কি আর বয়স হয়? বালাই ষাট!

আলোর ভুবন

ছোটদের জন্য কাগজ করা সহজ নয়। কেননা, ছোটদের কল্পনার স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করে তাদের মতো করে কথা বলাও সহজ নয়। সেই জন্য বেশির ভাগ ছোটদের পত্রিকা হয়ে ওঠে ছোটদের জন্য ও বড়দের জন্য। আশার কথা, শান্তিনিকেতন থেকে প্রকাশিত ‘আলোর সমুদ্দুর’ কেবলমাত্র ছোটদের জন্যই।

প্রকাশিত হয়েছে পত্রিকার দ্বিতীয় বর্ষ, চতুর্থ বিশেষ সংখ্যা ‘রবি কবির দেশ’। সম্পাদক অঙ্কন রায়। অঙ্কন যখন এ পত্রিকা শুরু করেন, তখন পত্রিকার বেশির ভাগ লেখকই ছিলেন বড়রা। নতুন সংখ্যাটির পাতা ওল্টাতে গিয়ে চমক লাগে, ছোটদের জন্য বড় লেখকদের সঙ্গে সঙ্গে সুগায়ক-সম্পাদক খুদে লেখকদের খুঁজে সুচিপত্র সাজিয়েছেন। আর তা করতে গিয়ে, সুপ্রিয় ঠাকুরের ‘তেজেশদা’ শীর্ষক লেখায় কেমন করে প্রকৃতি পাঠের ক্লাস নিতেন তেজেশদা বা, ‘পাঠভবনের সাহিত্যসভার সেকাল-একাল’ শীর্ষক লেখায় পূর্ণানন্দ চট্টোপাধ্যায়, মধুসা-মারিষা গদ্য মিলে মিশে এক হয়ে যায়। মানস বন্দ্যোপাধ্যায়, সৈকত শোভনের গল্প, হলদিয়ার ইলোরা গঙ্গোপাধ্যায়ের স্মৃতিকথন পড়তে গিয়ে মনে হয় না সম্পাদক অনুরোধ-উপরোধের ঢেঁকি গিলেছেন। মন্দ লাগে না, জুলফিকার জিননার ‘বাঁধনছেঁড়ার সাধন’ নাটক। তবে, ছড়ার একটি পৃথক বিভাগ দাবি করে এ পত্রিকা। সৈকতের সু-শোভন প্রচ্ছদের দু’মলাটের এ পত্রিকার শেষ লেখাটি সম্পাদকের নিজের। সে লেখাটি অবশ্য ছড়াতেই। রবিঠাকুরের ‘ছেলেবেলা’। দীর্ঘ লেখায় কোথাও ছন্দ কাটে। মিল হারায়। তবু, পর্ব-যতি সামলে, কোনও কোনও পঙক্তি আবার হয়ে ওঠে কবির শৈশবের সারল্যের শব্দ-ছবি।

গৌর-গবেষণা

তিনি সাংবাদিক। তাঁর সাহিত্যেই প্রথম বাঙালি মুসলমান জীবন একেবারে ‘ভিতর থেকে’ আঁকা হয়েছে বলে মনে করেন নবনীতা দেবসেন। এই সাংবাদিক, সাহিত্যিকের নাম গৌরকিশোর ঘোষ। গৌরকিশোরের সাহিত্য-দর্শনে মুসলিম জীবনের অভিঘাতগুলিই ক্যানিংয়ের বাসিন্দা শেখ মুঈদুল ইসলাম খুঁজতে চেয়েছেন। উদার আকাশ থেকে প্রকাশিত ‘গৌরকিশোর ঘোষ মুসলিম জীবন ও অভিমানস’ বইয়ে ৪টি অধ্যায়ে রবীন্দ্রনাথ, শহীদুল্লা কায়সার-সব বিভিন্ন সাহিত্যিকের লেখা বিশ্লেষণ করে গৌরকিশোরের আলোচনায় ঢুকেছেন মুঈদুল। আলোচনায় গৌরকিশোরের ‘জল পড়ে পাতা নড়ে’, ‘প্রেম নেই’, ‘প্রতিবেশী’-র মতো লেখাগুলির কথা বারবার ফিরে এসেছে। মূলত গবেষণার জন্য লেখা এই বইয়ে পাঠকের উপরি পাওনা হিসেবে থাকছে গৌরকিশোরের সামগ্রিক জীবনের সংক্ষিপ্ত পরিচয় ও আব্দুর রউফ, শীলা ঘোষের সাক্ষাৎকার। আর পরিচায়িকাতে রয়েছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়াত অধ্যাপক অচ্যুত মণ্ডলের কথা।

আঁধার পেরিয়ে

গাঁয়ে গাঁয়ে ঘুরে নারী পাচার, বাল্য বিবাহের মতো সামাজিক ব্যাধিগুলি নিয়ে ক্ষেত্র সমীক্ষা করেন ওঁরা। আর তা করতে করতেই জুটে যায় নাটকের মশলা। এমন ভাবেই এগিয়ে চলেছে ঝাড়গ্রামের ‘কুরকুট’। সংগঠনের সদস্য সমীরণ, কুহু, বাপি, তাপস, জিয়াউর, শ্রীপর্ণারা জানান, সমাজ সচেতনতা গড়ে তুলতেই এই উদ্যোগ। শুরুটা হয় ২০১২ সালে, উপল পাহাড়ি আর তাঁর দুই বন্ধুর হাতে। তারপর এ যাবৎ জঙ্গলমহলে ১১২টি গ্রামে ও স্কুলে প্রচার চালানো হয় ‘অঙ্গন’ নাটকের মাধ্যমে। সম্প্রতি লালগড়ের রাসমণ্ডল গ্রামে এক আদিবাসী বৃদ্ধাকে ডাইনি অপবাদে পিটিয়ে মারার ঘটনা ঘটে। প্রশাসনের উদ্যোগে কুরকুট ওই গ্রামেই আয়োজন করে ‘আঁধার মানুষ’ নাটক।

শ্রাবণের ধারা

বাইশে শ্রাবণের ঠিক আগের দিনই জন্ম কবির। শহুরে সুযোগ সুবিধা থেকে দূরে প্রথাগত শিক্ষার বাইরে বেড়ে ওঠা ষাটোর্ধ্ব সেই কবি নির্মল হালদারের জন্মদিন উপলক্ষে এবং প্রয়াণ দিবসে বিশ্বকবির স্মরণে পুরুলিয়া শহরে প্রায় ২৩ বছর আয়োজিত হয় দু’দিনের এক ‘কবিতাযাপন’। অনুষ্ঠানে নির্মলবাবু ও তাঁর গোষ্ঠী ‘অনিকেত’-এর সঙ্গী একদল প্রাণবন্ত তরুণ-তরুণী। প্রতি বছরের মতো এ বছরও এই অনুষ্ঠানে তিন তরুণ কবির বই প্রকাশিত হয়। যথাক্রমে- কবি সুপ্রিয় দেওঘরিয়ার ‘স্থগিতাদেশ জারি আছে’, কবি রঘুনাথ মণ্ডলের ‘বটফলের শব্দ’ ও কবি সুমন বন্দোপাধ্যায়ের ‘পথে পথে দুঃখহরণর’, তিনটি বইয়েরই প্রকাশক ‘আদম’। কলকাতার শিক্ষক ও লোকগবেষক শ্রী দুর্গা দত্ত বলেন, ‘‘রবীন্দ্রনাথের চলে যাওয়ার দিন আর কবিতার ফিরে আসার দিন একটা বিন্দুতে মিলিয়েছেন এঁরা।’’ এ ছাড়াও শেষবেলায় উপরি পাওনা ছিল পুরুলিয়ার ঝুমুর সংগ্রাহক ও গায়ক কিরীটি মাহাতোর ঝুমুর গানের পালা। আয়োজক কবি নির্মলবাবুও ঝুমুরের তালে প্রাণ খুলে নাচেন।

কহেন কবি ঘনাদা

ঘনাদাকে মনে আছে?

না না, পেমেন মিত্তির-এর গুলবাজ ঘনা নয়। বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের এক রিয়েলিটি কমেডি শোর দৌলতে এই নামের জনপ্রিয়তার ঝোড়ো হাওয়াতে নিজের নামই ভুলবার জো হয়েছিল বীরভূমের যে নাট্যকর্মীর, সেই অতনু বর্মনের কথা হচ্ছে। কিন্তু, শুধু কৌতুকশিল্পী হিসাবেই থমকে না থেকে তিনি অভিনয় করে চলেছেন। তাঁর অভিনীত ছবির সংখ্যা এক ডজনের বেশি।

মঞ্চে রং মেখে, রস্ট্রামের উপর আলোর নীচে দাঁড়াবার নেশায়, তাঁর অভিনয় থেমে নেই নাটক ও যাত্রাতেও!

পেশায় স্কুলশিক্ষক অতনুর জন্ম রামপুরহাটে ’৬৪ সালে। লিখেছেন নাটক, কবিতাও। আনন্দবাজার পত্রিকার ওয়েবসাইটে দীর্ঘ দিন শব্দ নিয়ে মজার গল্পে লিখেছেন ব্লগ ‘হালখাতা’। তাঁর লেখা মঞ্চসফল নাটক, ‘কহেন কবি কালিদাস’, ‘নাসিরুদ্দিন মোল্লা’, ‘অরূপকথা’। মঞ্চের বিচিত্র অভিজ্ঞতা ধারবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছে জেলার নাট্যপত্রিকা ‘আননায়ুধ’-এর পাতায় ছন্দ ও ছড়ায়। ২০১৩ তে, সেই সব ছড়া নিয়ে দু’ মলাটে প্রকাশিতও হয়। শীর্ষক ‘নাটুকে ছড়া’। প্রথম ছড়ার বই অবশ্য সেই পঁচাত্তরে। ‘অঙ্কুর’। তাঁর লেখা আরও ছড়ার বই, ‘শান্তির যুদ্ধ’, ‘ছড়াশঙ্কর’, ‘বইবাহিত’, ‘ছড়াতে নজরুল’। লিখেছেন আঞ্চলিক ভাষাতেও কাব্যগ্রন্থ, ‘খুড়াহে ঘরকে চলো’।

রাঢ়ের গাঁ-ঘরে জনপ্রিয়, তাঁর আঞ্চলিক ভাষায় কৌতুক সংলাপের সিডি ‘পাবলুর মা ঘুমিং গেলা?’, ‘শুনগো যত মেয়ে’, ‘তবু বিহঙ্গ’।

রাজ্যজুড়ে মঞ্চে কৌতুক নকশা ও কবিতার অনুষ্ঠান করার সঙ্গে সঙ্গে, সম্প্রতি কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে শুরু করেছেন থিয়েটার গ্রুপ ‘কলকাতা অপেরার’ কাজ। খুব শিগ্গির তপন থিয়েটারে তার প্রথম অভিনয়।

এই সপ্তাহে

গোয়ালতোড় পার্ট বেসিক স্কুল, গড়বেতা: ১-৩ সেপ্টেম্বর, সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত।
শিক্ষার সঙ্গে সংস্কৃতির মেলবন্ধনের প্রশিক্ষণ শিবির। আয়োজক: সেন্টার ফর কালচারাল রিসোর্স অ্যান্ড ট্রেনিং’।

হাজরামোড় পালকি অডিটোরিয়াম, হলদিয়া: ৫ সেপ্টেম্বর, সকাল ৯টা।
বিশিষ্ট শিক্ষকদের সংবর্ধনা এবং ৪৬তম শারদোৎসবের খুঁটিপুজো। আয়োজক: হাজরামোড় মৈত্রীভূমি।

চাকদহ বসন্ত কুমারী বালিকা বিদ্যালয়: ৫ সেপ্টেম্বর। মঞ্জু সান্যালের আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস
‘লুব্ধক’-এর আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান। উদ্বোধক সাহিত্যিক শান্তি বিশ্বাস।

রানাঘাট বাইস অ্যাকাডেমি: ৫ সেপ্টেম্বর। শিক্ষক দিবস উপলক্ষে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সংবর্ধনা
এবং আলোচনাচক্র। বিশিষ্ট শিক্ষক রমাপ্রসাদ রায় থাকবেন।

বাঁকুড়া বঙ্গ বিদ্যালয়, কাটজুড়িডাঙা: ৬ সেপ্টেম্বর, দুপুর আড়াইয়ে। একদিনের ছাত্র ও যুব প্রশিক্ষণ শিবির,
আলোচনার বিষয় সমাজে স্বামী বিবেকানন্দের প্রাসঙ্গিকতা। আয়োজক: বিবেকানন্দ যুব পাঠচক্র।

মুরারই গৌরাঙ্গিনী বালিকা বিদ্যালয়: ৬ সেপ্টেম্বর। মুরারইয়ের প্রাক্তন বিধায়ক
মোতাহার হোসেন স্মারক পুস্তিকা। আয়োজক: ‘বীরভূম প্রান্তিক’ পত্রিকা।

রানাঘাট রবীন্দ্র সার্ধ শতবর্ষ মঞ্চ: ৬ সেপ্টেম্বর। ‘অদ্বিতীয়া’ সাহিত্য পত্রিকা ও ‘ময়ূখ’ কাব্যগ্রন্থের উদ্বোধন।
কবিতা উৎসব ও সাহিত্য আসর। থাকবেন মহকুমার তথ্য ও সংস্কৃতি আধিকারিক শুভময় মিত্র।

নিজের এলাকার সংস্কৃতির খবর দিন আমাদের।
ই-মেল করুন district@abp.in-এ। সাবজেক্টে লিখবেন ‘দক্ষিণের কড়চা’।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন