International news

বিলকে সঙ্গে নিয়ে ইতিহাসে হিলারি ক্লিন্টন

আমেরিকার গণতন্ত্র কতটা পথ পেরোলে, তবে একজন মহিলা প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন সে দেশে? এখনও উত্তর জানা নেই কারও। কিন্তু বিশ্বের প্রথম গণতন্ত্রের দেশে প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে সময় লেগে গেল সওয়া দুশো বছরের বেশি। এবং ইতিহাসে ঢুকে গেলেন হিলারি ক্লিন্টন।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৭ জুলাই ২০১৬ ১৬:০৮
Share:

ক্লিনটন দম্পতি। —ফাইল চিত্র।

আমেরিকার গণতন্ত্র কতটা পথ পেরোলে, তবে একজন মহিলা প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন সে দেশে? এখনও উত্তর জানা নেই কারও। কিন্তু বিশ্বের প্রথম গণতন্ত্রের দেশে প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে সময় লেগে গেল সওয়া দুশো বছরের বেশি। এবং ইতিহাসে ঢুকে গেলেন হিলারি ক্লিন্টন।

Advertisement

কাগজে কলমে না হলেও হিলারিই যে ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হচ্ছেন তা পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল অনেক আগেই। মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিক ভাবে সেই ঘোষণা হল। আর ঘোষণার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হিলারির স্বামী, প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টন। হিলারির হাত ধরে তিনিও তো আজ ইতিহাসে নাম লিখিয়ে ফেললেন! আমেরিকার প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর স্বামী হিসেবে নাম লেখা হয়ে গেল তাঁর। আর হিলারি যদি শেষ পর্যন্ত জেতেন, তবে একই সঙ্গে রচিত হবে জোড়া ইতিহাস। আমেরিকা তার প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সঙ্গেই পেয়ে যাবে প্রথম প্রেসিডেন্ট দম্পতিকেও।

স্ত্রীর ইতিহাস গড়ার দিনে বিল ক্লিন্টন ফিরে গেলেন ৪৫ বছর আগে। ‘১৯৭১ সালের বসন্তে এক মেয়ের সঙ্গে দেখা হয়েছিল আমার। সেই মেয়েটিই হিলারি’, ৬৯ বছর বয়সী বিল ক্লিন্টন বলেন, ‘আর আমি আমার জীবনের সেরা বন্ধুটিকেই বিয়ে করেছি’।

Advertisement

পৌনে এক ঘণ্টা ভাষণ দেন বিল ক্লিন্টন। গোটা বক্তব্যেই ঝরে পড়েছে স্ত্রীর প্রতি অগাধ প্রেম আর শ্রদ্ধা। তাঁর ভাষণের পর ভিডিও কনফারেন্সে কৃতজ্ঞতা জানান হিলারি। বলেন, ‘কোনও ছোট মেয়ে যদি এই মুহূর্তে আমার এই কথাগুলো শোনো, তবে আমি তোমাদের বলছি, আমি হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হব। কিন্তু ভবিষ্যতে তোমাদেরই মধ্যে কেউ এই পদে বসবে।’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement