New Virus

আমেরিকায় কোভিডের ‘ফ্লার্ট’ সংক্রমণ

ওমিক্রমের উপসর্গের সঙ্গে ফ্লার্টের উপসর্গের সে রকম কোনও ফারাক নেই। ওমিক্রনের মতোই হালকা জ্বর, গলায় ব্যথা, কাশি, অসম্ভব ক্লান্তি ইত্যাদি ‘ফ্লার্টে’ আক্রান্ত হলেও দেখা যাচ্ছে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

ওয়াশিংটন শেষ আপডেট: ০৬ মে ২০২৪ ০৮:১৪
Share:

—প্রতীকী চিত্র।

ফের কোভিড সংক্রমণের খোঁজ মিলল আমেরিকায়। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ওমিক্রন জেএন.১ প্রজাতির মিউটেশনে তৈরি নতুন এই ভেরিয়েন্টটির নাম ‘ফ্লার্ট’। দ্রুত সংক্রমণ ক্ষমতার জন্য নামটি যথাযথ, হালকা চালে বলেছেন কিছু চিকিৎসক। আদতে, ওমিক্রন জেএন.১ প্রজাতির মিউটেশনের ফলে তৈরি হয়েছে কেপি.২ ও কেপি ১.১। এই মিউটেশন যে ভাবে হয়েছে তার উপর ভিত্তি করেই রাখা হয়েছে ‘ফ্লার্ট’ নামটি, জানিয়েছে ডিজ়িজ় সোসাইটি অব আমেরিকা। এই মিউটেশনের ফলেই ওমিক্রনের থেকে কয়েক গুণ সংক্রামক এই ভেরিয়েন্টটি।

Advertisement

ওমিক্রমের উপসর্গের সঙ্গে ফ্লার্টের উপসর্গের সে রকম কোনও ফারাক নেই। ওমিক্রনের মতোই হালকা জ্বর, গলায় ব্যথা, কাশি, অসম্ভব ক্লান্তি ইত্যাদি ‘ফ্লার্টে’ আক্রান্ত হলেও দেখা যাচ্ছে। দু’টির ক্ষেত্রেই হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা অনেকটাই কম। বাড়িতে বিশ্রামে থাকলেই অনেক ক্ষেত্রে কমে যাচ্ছে সংক্রমণ।

নতুন ভেরিয়েন্টটিকে ‘ভেরিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ তকমা দিয়ে নজরদারির তালিকায় রেখেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। পাশাপাশি, উন্নততর টিকাকরণে জোর দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। তা হলে কোভিডের নতুন ভেরিয়েন্টগুলির থেকে আরও সুরক্ষিত থাকা যাবে।

Advertisement

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন