আইশা হামিদন। ফাইল চিত্র।
ভারতীয় যুবকদের জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এ নিয়োগ করার দায়িত্ব ছিল তাঁর উপর। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভারতীয় মুসলিম যুবকরা টার্গেট ছিল আইশা হামিদনের। ২০১৬ সাল থেকে এই কাজ দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন তিনি। অবশেষে দিন দুয়েক আগে ফিলিপিন্সে গ্রেফতার হলেন এই মহিলা আইএস জঙ্গি। এ বার তদন্তের স্বার্থে আইশাকে ভারতে নিয়ে আসার চেষ্টা শুরু করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)।
এনআইএ সূত্রে খবর, ফেসবুক, টুইটার, টেলিগ্রামের মাধ্যমে ভারত-সহ বিভিন্ন দেশ থেকে আইএস-এর জন্য সদস্য সংগ্রহের কাজ করতেন। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, ভারত ছাড়া আরও ১২টি দেশের ‘ওয়ান্টেড’র তালিকায় ছিল আইশার নাম। ফিলিপিন্সের জঙ্গি নেতা মহম্মদ জাফর মাকিদকে বিয়ে করেছিলেন আইশা। জাফরের মৃত্যুর পর থেকে সক্রিয় ভাবে আইএস-এর সদস্য পদ নেন তিনি।
আরও পড়ুন: কুৎসিত মেয়েদের বিয়েতে সাহায্য করে পণ, শেখাচ্ছে বেঙ্গালুরুর কলেজ!
আরও পড়ুন: জেলে বসেই শ্যালিকাকে খুনের নির্দেশ দিয়েছিলেন জামাইবাবু!
সম্প্রতি ধৃত দুই ভারতীয় আইএস জঙ্গি ইন্ডিয়ান ওয়েল কর্পোরেশনের ম্যানেজার মহম্মদ সিরাজউদ্দিন এবং তামিলনাড়ুর কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়র মহম্মদ নাসির গ্রেফতারির পরও আইশার কথা বলেছিলেন। জানিয়েছিলেন, আইশার কথাতেই তাঁরা আইএসে যোগ দিয়েছিলেন।