বিতর্ক উস্কে দিয়েছেন খোদ প্রেসিডেন্ট। ঘোলা জলে নামার আগে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল জেমস মাতিস তাই গোড়াতেই বলে দিলেন, ‘‘ইরাকের তেলসম্পদ কব্জা করা লক্ষ্য নয়।’’ আজই বাগদাদে পা রাখছেন জেনারেল মাতিস। পেন্টাগন-প্রধান হওয়ার পরে এই প্রথম।
মাতিস আগ বাড়িয়ে ইরাকের তেল-দখল নিয়ে মুখ খুললেন কেন? ঘুরে-ফিরে ট্রাম্পের দিকেই আঙুল তুলছেন আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মহলের একাংশ। ক্ষমতায় এলে ইরাকের সব তেলের খনি কব্জা করবেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন ভোটের প্রচারে। গত মাসে সিআইএ-র এক সভায় ফের সেই প্রসঙ্গ তুলেই ট্রাম্প বলেন, ‘‘২০০৩-এ যুদ্ধই যখন করলাম, তখন ইরাকের তেলে হাত দিলাম না কেন? এই বিপুল তেলসম্পদ থেকেই ভাঁড়ার ভরাচ্ছে আইএস। তখনই এর দখল নিলে হয়তো আইএসের জন্মই হতো না। আমাদের তাই ফের একটা সুযোগ নিতেই হবে।’’