PM Narendra Modi

প্রস্তাব ভারতকে কালো তালিকাভুক্ত করার

ইউএস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ) তাদের রিপোর্টে বলেছে, ২০২২ সালে ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি খারাপ হয়েছে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

ওয়াশিংটন শেষ আপডেট: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৬:২৮
Share:

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। —ফাইল চিত্র।

ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে ভারতের পরিস্থিতিকে ‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’ আখ্যা দিল আমেরিকার কমিটি। এই বিষয়ে ভারতকে ফের কালো তালিকাভুক্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে।

Advertisement

ইউএস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ) তাদের রিপোর্টে বলেছে, ২০২২ সালে ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি খারাপ হয়েছে। ফলে বাইডেন প্রশাসন যাতে ভারতকে এই বিষয়ে ‘উদ্বেগজনক পরিস্থিতিতে থাকা একটি দেশ’ হিসেবে চিহ্নিত করে, রিপোর্টে সেই সুপারিশও করা হয়েছে। কমিশনের আরও দাবি, আন্দোলনকারী, সাংবাদিক ও আইনজীবীদের চুপ করাতে ভারতের পদক্ষেপগুলি ধর্মীয় স্বাধীনতায় গুরুতর বাধা। ইউএসসিআইআরএফ-এর কমিশনার বলেছেন, ‘কানাডায় হরদীপ সিংহ নিজ্জরের হত্যা এবং আমেরিকায় গুরুপতবন্ত সিংহ পন্নুনকে হত্যার চক্রান্তে ভারতের নাম যে ভাবে জড়িয়েছে, তা খুবই বিরক্তির বিষয়।’ গতকাল পেশ করা আমেরিকান সংস্থার এই রিপোর্ট নিয়ে ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাস তাৎক্ষনিক কোনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে কূটনীতিকদের মতে, ভারত সরকারের তরফে নিয়মিত ভাবেই এই ধরনের অভিযোগ খারিজ করে দেওয়া হয়ে থাকে।

ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘিত হচ্ছে— এমন অভিযোগ এনে ভারতকে কালো তালিকাভুক্ত করতে এই ধরনের সুপারিশ এই প্রথমবার করছে না আমেরিকার সংস্থাটি। গত ২০২০ সাল থেকে প্রতি বছর এই একই কথা বলে আসছে তারা। ২০২০ সালেই অবশ্য ভারত সরকার কমিশনের এই ধরনের বক্তব্যকে ‘একপেশে’ আখ্যা দিয়ে খারিজ করে দিয়েছে।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন