Sleeping Tips

Sleeping Tips: ভাতঘুম দিতে গিয়ে শরীরের ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে না তো? কী করে বুঝবেন?

দুপুরবেলা ক্লান্তি কাটানোর জন্য খানিক ভাতঘুম দিয়ে নেন বহু বাঙালি। কম সময়ের জন্য হলে সেটা শরীরের পক্ষে ভাল, লম্বা ভাতঘুম হয়ে গেলেই মুশকিল।

Advertisement
নিজস্ব সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২১ ১১:২৫
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

বহু গবেষণায় জানা গিয়েছে দুপুরবেলা যদি অল্প করে ভাতঘুম দিয়ে নেওয়া যায়, তাহলে সেটা শরীরের পক্ষে ভাল। ঘুম থেকে উঠে কাজে বেশি মনোযোগ দিতে পারবেন। কিন্তু অনেক সময়ে আমাদের অজান্তেই সেই ভাতঘুম শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়। কী করে বুঝবেন?

ভাতঘুমের উপকারিতা

Advertisement

১। দ্রুত প্রতিক্রিয়া দিতে পারবেন

২। ক্লান্তি, ঘুম কাটবে

৩। সর্তকতা বাড়বে

৪। বেশি মনোযোগ দিতে পারবেন

৫। নজরদারি করার ক্ষমতা বাড়বে

৬। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে

৭। স্মৃতিশক্তি বাড়ায়

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

ভাত ঘুম কত ধরনের

১। ছোট ভাতঘুম: ক্লান্তি কাটিয়ে চাঙ্গা হওয়ার জন্য ২০ থেকে ২৫ মিনিটের ভাতঘুম আদর্শ। অনেকেই কাজের ফাঁকে টুক করে ২০ মিনিটের একটি বিরতি নিয়ে ঘুমিয়ে নেন।

২। ক্যাফিন ঘুম: চা, কফি বা এক্সপ্রেসো খাওয়ার ঠিক পরই ঘুমিয়ে পড়তে হবে। ২০-২৫ মিনিট পর যখন উঠবেন তখন শরীরে ক্যাফিন কাজ করা শুরু করে দেবে। এবং ঝট করে ক্লান্তি কাটিয়ে আরও দ্রুত কাজ শেষ করতে পারবেন।

৩। লম্বা ভাতঘুম: এই ধরনের ঘুমই যত সমস্যার মূল। ২৫ মিনিটের বেশি যদি ঘুমিয়ে পড়েন, তাহলে ওঠার পর আরও ক্লান্ত লাগবে, আরও বেশি ঘুম পাবে এবং কাজে কিছুতেই মনোযোগ দিতে পারবেন না। অথচ দীর্ঘক্ষণ ঘুমিয়ে পড়েছিলেন বলে রাতে ঘুম আসতে দেরি হবে। এবং তাতে শারীরিক সমস্যা আরও বাড়বে।

Advertisement
আরও পড়ুন