প্রতীকী ছবি।
লকডাউনে শহরে বেড়েছে দুই চাকার যানের ব্যবহার। বেড়েছে সাইকেল, স্কুটি এবং মোটরবাইকের চাহিদা। একই ভাবে বাজারে নতুন করে জায়গা করে নিচ্ছে ই-সাইকেলও। এই ব্যাটারি চালিত সাইকেল এক বার চার্জ দিলে বিনা প্যাডেলিংয়ে যাবে প্রায় ৩০ কিলোমিটার। ই-সাইকে সাশ্রয়ীও বটে। লকডাউনে গণপরিবহণ এড়াতে অনেকেই তাই ঝুঁকছেন ই-সাইকেলে৷
অনেকেই সাইকেলে প্যাডেল করার ধকল নিতে পারেন না। তাই তাঁদের জন্য এই বৈদ্যুতিন সাইকেল আদর্শ বলে দাবি করছেন বিক্রেতারা। চিকিৎসকরা বার বার বলছেন যে, সংক্রমণ রুখতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। তাই গণপরিবহণ এড়িয়ে যেতে চাইছেন অনেকেই। ইলেকট্রিক সাইকেলে চেপে অফিসে বা নিজের গন্তব্যে পৌঁছতে এখন অনেকেই কিনে ফেলছেন এই ই-সাইকেল। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, শুধু কমবয়সিরাই নয় প্রবীণরাও এই ই-সাইকেল কিনছেন।
বেশ কয়েক বছর আগে বাজারে প্রবেশ করেছিল ই-সাইকেল। তবে চাহিদা ছিল না একেবারেই। তাই এখনও শহরের বেশির ভাগ দোকানে রাখা হয় না ই-সাইকেল। এক বার চার্জ করে নিলে এই সাইকেল ৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত যায়। কোনও কোনও ক্ষেত্রে ১৬-২০ হাজার টাকায় এই সাইকেল পাওয়া যায়। আবার ২১ হাজার থেকে শুরু করে এক লাখ টাকা পর্যন্ত দামের সাইকেলও পাওয়া যায়।
ই-সাইকেলের ব্যাটারিকে ৫০০ বার পর্যন্ত চার্জ করা যায়। একটি ব্যাটারি চলে প্রায় তিন বছর। ব্যাটারি খারাপ হয়ে গেলে সেটি আবার পরিবর্তন করা যায়। পেট্রল-ডিজেলের দাম বেড়েছে। ই-সাইকেলের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির এটাই অন্যতম কারণ বলে মনে করা হচ্ছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy