অতিমারির ভয় কাটিয়ে অবশেষে হাসি ফিরছে তাঁদের মুখে। এ বার জগদ্ধাত্রী পুজোয় ছন্দে ফিরছে চন্দননগর।
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ২৯ অক্টোবর ২০২২ ১৫:১৪
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
চন্দননগরের আলো! বাঙালির মুখে মুখে ফেরা এই প্রবাদপ্রতিম আলোকসজ্জার শুরু জগদ্ধাত্রী শুরু ঘিরে। তাতেই বাধ সেধেছিল করোনা।
০২১০
বিপুল লোকসানের কারণে বহু আলোকশিল্পী ও শ্রমিক পেশা বদলেও বাধ্য হয়েছিলেন। অতিমারির ভয় কাটিয়ে অবশেষে হাসি ফিরছে তাঁদের মুখে। এ বার জগদ্ধাত্রী পুজোয় ছন্দে ফিরছে চন্দননগর।
০৩১০
অতিমারিতে আলো-সহ তার সাজসজ্জার অন্যান্য সরঞ্জামের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। শ্রমিকেরা অনেকে অন্য পেশায় চলে যাওয়ায় শিল্পীরাও কাজের পরিধি ছোট করতে বাধ্য হয়েছেন।
০৪১০
কিন্তু চন্দননগরের আলোকে নতুন করে ছন্দে ফেরাতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন তাঁরা।
০৫১০
চন্দননগরের আলোকশিল্পী পিন্টু মুখোপাধ্যায় ২২ ফুটের গডজিলা, ডায়নোসরাস ও বিরাট একটি সাপ বানিয়েছেন। এই সবক'টিই আলোর মাধ্যমে তুলে ধরা হবে। বিশাল বিশাল আকারের জন্তুর মডেলও আলোর সাজে জীবন্ত হয়ে উঠবে।
০৬১০
অন্য দিকে, রাজা ইলেকট্রিকের কর্ণধার রাজা যাদবের মূল আকর্ষণ ডান্সিং লাইট। রাস্তার দু'দিকে থাকছে কম্পিউটার লাইট। সেই আলোর উপর দিয়েই হাঁটবেন মণ্ডপমুখী মানুষ।
০৭১০
নতুন ধরনের অভিজ্ঞতা হবে দর্শনার্থীদের। এ ছাড়াও থাকছে এলইডি আলোয় দুর্গার মুখ থেকে সরকারি প্রকল্প এবং হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির বার্তা।
০৮১০
আগামীতে কালীপুজোর সময়ে ঝাড়খণ্ডে দেখা যাবে এই আলোকসজ্জা।
০৯১০
বাচ্চা ইলেক্ট্রিকের তরফে আবার স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে স্থলসেনা, নৌসেনা ও বিমান বাহিনীর বিভিন্ন থ্রিডি মডেল তৈরি করেছেন শিল্পী।
১০১০
সেই সঙ্গে আলোয় দেখানো হবে আগেকার দিনে রাজারা কী ভাবে নগর পরিক্রমায় বেরোতেন। বিভিন্ন মাঙ্গলিক চিহ্ন ও বিশালাকার হাতির মডেল তৈরি করা হয়েছে।