নদীর তীরে অগ্নিকুণ্ড জ্বালিয়ে তপস্যা শুরু করে রম্ভ। আর করম্ভ বুকসমান জলে দাঁড়িয়ে শুরু করে বরুণদেবের আরাধনা। কেটে যায় কয়েক মাস। দেবরাজ ইন্দ্র কুমীরের রূপ ধরে করম্ভকে আক্রমণ করেন জলের তলায়। সেই লড়াইয়ে অবশেষে মৃত্যু হয় করম্ভের।কিন্তু নানা বাধা সত্ত্বেও তপস্যা শেষ করে রম্ভ। তার তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে অগ্নিদেব বর দেন, রম্ভের যে পুত্র সন্তান হবে সে হবে স্বর্গ, মর্ত্য এবং অসুরলোকের একচ্ছত্র অধিপতি।
ধার্মিক মহিষাসুরের তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে ব্রহ্মা বর দেন, কোনও পুরুষ তাকে বধ করতে পারবে না। কোনও মহিলার হাতে মৃত্যুর কথা বলা হলে মহিষাসুর তাচ্ছিল্যের সঙ্গে উত্তর দেন, নারীরা দুর্বল। কোনও নারী তাঁকে বধ করতে সক্ষম নয়। দাম্ভিক অসুররাজ বুঝতে পারেননি, ভবিষ্যতে নারীর হাতেই তাঁর মৃত্যু লেখা আছে। এর পরের কাহিনি সকলেরই জানা।
দাম্ভিক অসুররাজ বুঝতে পারেননি, ভবিষ্যতে নারীর হাতেই তাঁর মৃত্যু লেখা আছে। এর পরের কাহিনি সকলেরই জানা। মহিষাসুর স্বর্গরাজ্য দখল করার পরে দেবরাজ ইন্দ্র এবং অন্যান্য দেবতারা ভগবান ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বরের শরণাপন্ন হন। তাঁদের মিলিত শক্তির আধার দেবী দুর্গা চণ্ডিকা রূপে মহিষাসুরকে এবং কালী রূপে বধ করেন রক্তবীজকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy