ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং শি জিনপিং। ফাইল চিত্র।
একদিকে আমেরিকা। আর অন্যদিকে চিন। বাড়তি শুল্ক চাপিয়ে দুই দেশ যেভাবে একে অন্যের পণ্য ঠেকানোর চেষ্টায় নেমেছে, তার মধ্যে কিন্তু সিদুঁরে মেঘ দেখছে বাণিজ্য মহল।
সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা সোয়াবিন কিংবা বিমানের যন্ত্রাংশের মতো এক গুচ্ছ পণ্যের উপর প্রায় ৫০ হাজার কোটি ডলার বাড়তি শুল্ক চাপানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেজিং। জবাবে মার্কিন প্রশাসনও চিনে পণ্যের উপর চাপাতে চলেছে বাড়তি ১০ হাজার কোটি ডলার বাড়তি শুল্ক। এখনও বিষয়টি চূড়ান্ত হয়নি ঠিকই। তবে হোয়াইট হাউস সূত্রে খবর, শুল্ক বৃদ্ধির বিষয়টি নিয়ে বিবেচনার জন্য সংশ্লিষ্ট দফতরকে নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ব্যবসা নিয়ে বেনজির লড়াইয়ে চিন- মার্কিন সম্পর্ক আরও তলানিতে গিয়ে পৌঁছেছে। গোটা বিশ্বে মোট বাণিজ্যের ৪০ শতাংশই চিন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দখলে। আর্থিক বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা,বাণিজ্য নিয়ে বৃহত্তম দুই আর্থিক শক্তি যদি সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে, তবে সরাসরি তার প্রভাব পড়বে শেয়ার বাজারে। ধাক্কা খেয়ে যেতে পারে বিশ্ব অর্থনীতি। ইতিমধ্যেই বিশ্বজুড়ে শেয়ার বাজার বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরুও করেছে।
আরও পড়ুন: বন্দুক চালানোর প্রশিক্ষণ নিয়েছিল নাসিম
আরও পড়ুন: ভুল হয়েছে, একটা সুযোগ দিন, বললেন জুকেরবার্গ
শুল্ক চাপিয়ে যেভাবে চিন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একে অন্যের পণ্য আটকাতে চাইছে, তাতে উদ্বিগ্ন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। বলা হচ্ছে, সংঘাত না বাড়িয়ে আলোচনার মাধ্যমেই ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং শি জিনপিং-এর সমস্যা মেটান উচিত। কিন্তু সুর নরম করার ইঙ্গিত নেই কোনও পক্ষেরই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy