সোমবার শুরু হয়েছে প্যারিসে
আয়োজক: রাষ্ট্রপুঞ্জ
কেন এই সম্মেলন
• খনিজ তেল, কয়লার মতো জ্বালানি থেকে বেরোচ্ছে বিষাক্ত (গ্রিন হাউস ) গ্যাস।
• তাতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পৃথিবীর তাপমাত্রা (বিশ্ব উষ্ণায়ন)।
• তার জেরে সমুদ্রের জলস্তর বাড়ছে, বাড়ছে ভূমিক্ষয়।
• জলবায়ু বদল, কোথাও খরা, কোথাও বন্যা।
• ভারতীয় উপমহাদেশে ঋতুচক্রের পরিবর্তনে ফসলের ক্ষতি।
• ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়া, পরজীবীর বাড়বাড়ন্ত, সংক্রামক রোগে মহামারী।
• তাই কী ভাবে বিশ্ব উষ্ণায়ণের পায়ে বেড়ি পরানো যায় তার উপায় খোঁজা।
কাদের নিয়ে সম্মেলন
• ১৯৬ টি দেশের প্রতিনিধি। ১১ দিন ধরে আলোচনা।
• সোমবার উপস্থিত ১৫০টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান।
• সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারকারী ১০০টি দেশের মধ্যে সমন্বয় রাখতে ‘সৌর-মিত্র’।
উন্নত বনাম উন্নয়নশীল
• চিন ২০৩০ সালের মধ্যে বাতাসে বিষাক্ত গ্যাসের নির্গমন পুরোপুরি বন্ধে চুক্তিবদ্ধ।
• ভারত বলেছে ওই সময়ের মধ্যে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ নির্গমন কমাবে।
• ভারতে কয়লা ব্যবহার আরও নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমেরিকার চাপ।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (সোমবার প্যারিসে)
‘‘উন্নত দেশগুলি ব্যাপক হারে জীবাশ্ম-জ্বালানি (কয়লা, খনিজ তেল) ব্যবহার করে নিজেদের উন্নতি ঘটাচ্ছে আর
পরিবেশে ক্ষতিকারক গ্যাস নির্গমনের জন্য ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলির উপরে দায় চাপাচ্ছে।
নীতিগত ভাবে এটা মেনে নেওয়া যায় না।’’
২০৩০ সালে দুনিয়া জুড়ে নির্গত গ্রিন হাউস গ্যাসে কার কত অবদান (শতাংশের হিসেব)
ভারত ৪.১, আমেরিকা ১৭.৭, চিন ১৬.৭ এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ১৪.৬
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy