সাংবাদিকদের মুখোমুখি জিকসন। —নিজস্ব চিত্র।
বিশ্বকাপের ইতিহাসে ঢুকে পড়া
আমি খুব খুশি হয়েছিলাম। দারুণ অনুভূতি ছিল। দলের সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। কারণ, ওদের সাহায্য না থাকলে এই গোল করা সম্ভব ছিল না।
ম্যাচ শেষে ড্রেসিংরুমে
গৌরমাঙ্গি সিংহ, উদান্ত সিংহ, থই সিংহ
ওদের নাম শুনেছি, কারও কারও খেলা দেখেছি। মণিপুর থেকে ওরা এত বড় হয়েছে দেখে, আমারও মনে হয়েছিল দেশের হয়ে খেলব। উদান্ত, গৌরমাঙ্গি, সুনীল ছেত্রী শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আমাকে।
আরও পড়ুন
‘সুযোগ পেলে ওরা সবাইকে ছাপিয়ে যাবে’
‘গোল করে ক্লাউড নাইনে পৌঁছে গিয়েছিলাম’
প্রথম ম্যাচে সুযোগ না পাওয়ায় হতাশা
কর্নার থেকে গোলের অনুশীলন
কর্নারের সময় পরিকল্পনার পরিবর্তন
পরিকল্পনা এক রকম ছিল। কিন্তু, কর্নার নেওয়ার ঠিক আগেই আমরা সেটা পরিবর্তন করি। প্রথমে কথা ছিল, রহিম আলি প্রথম পোস্টে দাঁড়াবে আর আমি দ্বিতীয় পোস্টে। কিন্তু আলি আমাকে বলে, প্রথম পোস্টে যেতে। বলটাও খুব ভাল রেখেছিল। মনে হচ্ছিল আমি পাব।
গোল উৎসর্গ
বাবা-মাকে এই গোল উৎসর্গ করছি।
ইতিহাস গড়ে জীবনে বদল
না না, কোনও বদল হয়নি। একই তো আছি।
এই গ্রুপের শক্তিশালী দল
খেলার স্টাইলের পরিবর্তন
পছন্দের ফুটবলার
পরিবার ও বাবার অসুস্থতা
বাবার ব্রেন স্ট্রোক হয়েছিল। এখন অনেকটাই সুস্থ। কিন্তু কথা কম বলে। মা-র সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy