রাজনীতির মাধ্যমেই এ দেশে সাধারণ মানুষের সবচেয়ে কাছে পৌঁছনো যায়। তাই রাজনীতিতে আসা। বললেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। বিজেপি মহিলা মোর্চার রাজ্য সভানেত্রী একান্ত সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি হয়েছেন আনন্দবাজার ডিজিটালের সম্পাদক অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সেখানেই জানালেন এই কথা। তবে রাজনীতিতে এসে যে আবর্জনা আর পাঁকও দেখেছেন, লুকিয়ে রাখতে পারলেন না তাও। যদিও রাজনীতির নেতিবাচক দিক নিয়ে বলতে গিয়ে যথেষ্ট সাবধানী ‘দ্রৌপদী’। প্রশ্নবাণ সামলাতে গিয়ে বললেন, কতটা বলা যায় আর কতটা যায় না, তা তিনি ছোট থেকেই জানেন।
ক্যামেরার সামনে যথেষ্টই অকপট হওয়ার চেষ্টা করেছেন রূপা। বলেছেন, ‘‘খুব বড় কোনও অ্যাম্বিশন (উচ্চাশা) নিয়ে আমি রাজনীতিতে আসিনি। গুছিয়ে নিতে আসিনি। এসেছি সাধারণ মানুষের জন্য ছোট-বড় অনেক কাজ করার লক্ষ্য নিয়ে। চেয়েছি সাধারণ মানুষের আরও কাছে পৌঁছতে।’’ তা হলে কি শুধুই সমাজসেবা? এটাই লক্ষ্য রাজনীতিক রূপার। তাও পুরোপুরি নয়। খোলাখুলিই বললেন, জমা-খরচের হিসেবটাও তাঁর ভালই জানা আছে।
আরও পড়ুন- ভোট প্রচারের শুরুতেই বিতর্ক দেবশ্রীকে ঘিরে
তা হলে কি অভিনয়ের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছনোর ব্যাপারে তাঁর কিছু খামতি থেকে গিয়েছে?
জনপ্রিয় অভিনেত্রীর জবাব, ‘‘এটা বুঝেছি, আমাদের মতো দেশে একমাত্র রাজনীতির মাধ্যমেই মানুষের সবচেয়ে বেশি কাছে পৌঁছনো যায়। মানুষের জন্য সত্যি-সত্যিই কিছু কাজ করা যায়। এটাই হান্ড্রেড পার্সেন্ট ঠিক।’’
দেখুন সেই সাক্ষাৎকারের ভিডিও।
সবে এক বছর হল রাজনীতিতে এসেছেন। রূপা কবুলও করেছেন, তাঁর রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয়েছে গত বছরের ৭ জানুয়ারি। তবে এরই মধ্যে রাজনীতির ভাল, মন্দ- অনেক কিছুই যে তাঁর দেখা হয়ে গিয়েছে, সে কথাও নির্দ্বিধায় স্বীকার করে নিয়েছেন রূপা।
রূপার আশ্বাস, রাজনীতির সেই ‘খারাপ’ দিকগুলো নিয়ে তিনি মুখ বুঁজে থাকবেন না। ধীরে ধীরে সব কিছুই বলবেন। স..বটা!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy