ধূপ, ধুনো জ্বেলে, মন্ত্র পাঠ করে ৬ অক্টোবর সাড়ম্বরে লক্ষ্মীর আরাধনা করলেন অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী।
লক্ষ্মীপুজো উপলক্ষে এ দিন সোহমের বাড়িতে যেন চাঁদের হাট বসেছিল। বাংলার একাধিক তারকাকে তাঁর বাড়িতে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়।
অঙ্কুশ হাজরা এবং ঐন্দ্রিলা সেন এ দিন এসেছিলেন বন্ধুর বাড়ির পুজোয়।
কাঞ্চন মল্লিক শ্রীময়ী চট্টরাজকেও লক্ষ্মীপুজোর দিন হাজির থাকতে দেখা যায় সোহমের বাড়িতে।
ছেলেকে নিয়ে এসেছিলেন অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তও। সকলে মিলে এ দিন এক ফ্রেমে ধরা দেন।
অভিনেত্রীর লক্ষ্মীপুজোর আয়োজন তাঁর মা করতেন প্রতি বছর। কিন্তু গত বছর নভেম্বর মাসে তিনি না ফেরার দেশে পাড়ি দেন।
মাকে ছাড়া প্রথম লক্ষ্মীপুজোর আগে স্বাভাবিক ভাবে বিষাদের সুর ছেয়ে ছিল অভিনেত্রীর মনে। মায়ের স্মৃতি হাতড়ে এ দিন তিনি লেখেন, 'আমার মা আমার মা লক্ষ্মী ছিলেন। আমার ঠাকুমা যে ভাবে পুজোর সমস্ত নিয়ম আচার নিষ্ঠা ভরে পালন করতেন, আমার মাও সেই ধারা বজায় রেখেছিলেন। শত অসুস্থতা নিয়েও পুজোর ঘরে এসে নিজের হাতে সবটা সামলাতেন। তোমায় মিস করি। তুমিই সেরা সিন্নি বানাতে।'
ঋতুপর্ণার সঙ্গে এ দিন শ্রীময়ী চট্টরাজকে জমিয়ে আড্ডা দিতে দেখা যায় পুজোর ফাঁকে।
প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ও এ দিন এসেছিলেন সোহমের বাড়ির পুজোয়।
সোহম চক্রবর্তী লক্ষ্মীপুজোর দিন পরেছিলেন লাল পাঞ্জাবি, সাদা লাল পাড় ধুতি। তাঁর স্ত্রী তনয়ার পরনে ছিল সবুজ গোলাপি পাড় শাড়ি। (‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।