ছবি: ঐন্দ্রিলা সেনের ফেসবুক পেজ থেকে সংগৃহীত।
পুজোতে কলকাতায় থাকব। পুজোর পরে বেড়াতে যেতে পারি। তবে সেটা এখনই ভাবছি না, যত ভাবব, ক্যানসেল হয়ে যাব।
পুজোর ওপেনিং আছে। প্রোগ্রাম আছে। নতুন গাড়ি কিনেছি। তার জন্য তো টাকা লাগবে। হা হা হা…। তার পর অঙ্কুশ বলছে বিয়ে করবে এক বছরের মধ্যেই। তার জন্যও তো টাকা জমাতে হবে (হাসি)। ফলে পুজোতে কলকাতায় থেকে এ সব কাজ করতেই হবে। তবে বন্ধুরা যদি প্ল্যান করে কিছু সেটাও দেখা করব। সারা বছর দেখা হয় না। অনেকে বাইরে থাকে এখন। তাদের সঙ্গে দেখা হবে। মজা হবে।
আমি বেহালায় থাকি। আমাদের পাড়ার পুজোটা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। কারণ পুজোটা যারা করত সেই হেডরা আর কেউ নেই। আমরা ভেবেছিলাম করব। কিন্তু সময় দেওয়াটা মুশকিল হয়ে যায়…।
আরও পড়ুন: শুধুই চুমু নাকি আরও কিছু? সোহিনীকে জিজ্ঞেস করলেন আবির!
আরও পড়ুন: অষ্টমীতে কার থেকে ইচ্ছামতো শাড়ি বেছে নেবে ‘বকুল’
সারা বছর শুটিংয়ের ফাঁকে আমি জিম করি। নিজেকে ফিট রাখতে এটা করতেই হয়। ডায়েটও ফলো করি। কিন্তু পুজোতে খাওয়ায় কোনও রেস্ট্রিকশন নেই। অঙ্কুশ বলে দিয়েছে, পুজোয় সব খাবারই খাব। এখনও ফাটিয়ে জিম করে নাও (হাসি)।
আর একটা ব্যাপার আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করি…। আমি তো নায়িকা হয়েছি বেশ কম বয়সে। ওই ধরুন, ১৫ বছর বয়স তখন আমার। ফলে দুটো জিনিস হয়েছিল। প্রথমত, আমি পরিচিত মুখ ছোট থেকে। তাই চাঁদা তুলতে গিয়ে আমাকে ব্যবহার করত পাড়ার দাদা দিদিরা। আমাকে নিয়ে গেলে অনেকেই হয়তো একটু বেশি চাঁদা দিতেন। আর একটা ব্যাপার। সেটা হল, নায়িকা হয়ে যাওয়ার ফলে পুজোর প্রেমটা তেমন হয়নি। দিদিদের দেখেছি। প্যান্ডেলে ঠাকুর নয়, ছেলে দেখতে যেত ওরা। প্রেমও হত টুকটাক। তবে আমার কখনও পুজোর প্রেম হয়নি।