বরণ শেষে সিঁদুর খেলা…আর তাতেই মেতে গোটা টলিপাড়া। কেউ সিঁদুর খেললেন বাড়ির খুদে সদস্যের সঙ্গে। কেউ প্রথম বরণ করলেন দেবীকে। বিজয়ার সাজে কম যান না কিন্তু পর্দার ‘হিরো’রাও।
বরণ শেষে সিঁদুর মেখে নুসরত জাহান ও যশ দাশগুপ্ত। মাঝে মধ্যমণি ঈশান।
স্বামী অভিমন্যু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে মানালি দে-এর আদুরে ফ্রেম।
অন্য দিকে ধুনুচি নাচে মগ্ন পায়েল সরকার। বিজয়ার শুভেচ্ছা জানালেন অনুরাগীদের।
দেবীর বিদায় লগ্নে বরণ সারলেন নবনীতা দাস।
পরনে লাল পাড় ঘিয়ে রঙা শাড়ি। সঙ্গে ছিমছাম অলঙ্কার। পরিমিত সাজেই অপরূপা অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়।
শেষ বেলায় মন ভার কৌশাম্বী চক্রবর্তীর। দেবীকে বিদায় দেওয়ার সময়ে মন কাঁদল নিজের মায়ের জন্যেও। অভিনেত্রী লিখলেন, ‘মায়েরা কোথাও যায় না…’
নিজের আবাসনের পুজোর প্রতিটা দিনই অন্য মেজাজে ধরা দিয়েছেন মিমি চক্রবর্তী। শেষ দিনের ধুনুচি নাচটা কী ভাবে বাদ দেওয়া যায়!
মা হওয়ার পর প্রথম পুজো। অবশ্য খুদে মীরা এখন অনেকটাই ছোট। পুজো শেষে স্বামী দীপঙ্কর রায়ের সঙ্গে একান্তে ধরা দিলেন নায়িকা।
লাল শাড়িতে মোহময়ী শ্যামৌপ্তি মুদলি।
ফ্যাশনের নিরিখে কম যান না রণজয় বিষ্ণুও। কালো পাঞ্জাবিতে তারকার থেকে চোখ ফেরানো দায়। দেবী বরণ সারলেন। জমিয়ে নাচলেন ধুনুচি নিয়েও।
পাঞ্জাবিতে নজর কাড়া অর্জুন চক্রবর্তীও। স্ত্রী সৃজা চক্রবর্তীকে পাশে নিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন বিজয়ার।
পরনে সাদা পাঞ্জাবি। ঠোঁটে এক গাল হাসি। পর্ণা চক্রবর্তীর সঙ্গে ফ্রেম ভাগ করে বিজয়ার শুভেচ্ছা অরুণাভ দে-এর। ( ‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।