দুর্গাপুজোর শেষ দিনে লাল রঙই হয়ে উঠল প্রধান সঙ্গী। প্রতিটি মণ্ডপেই সিঁদুর খেলার উৎসব, তার মধ্যেই বাংলার তারকাদের সাজে ধরা পড়ল এক রাশ উৎসবের উচ্ছ্বাস।
প্রিয়ঙ্কা সরকারের ফ্লোরাল শাড়িতে লাল ব্লাউজ় আর খোঁপায় ফুলের মাধুর্য একে বারে অন্য মাত্রা এনে দিল।
আর রূপসা চট্টোপাধ্যায়ের গাঢ় লাল সিল্কে সোনার গয়না ও নাটুকে আবহ যেন দেবীর রূপকেই মঞ্চে নামিয়ে আনল।
দেবচন্দ্রিমা সিংহ রায়ের সাজ ছিল খানিক জমকালো। সাদা-লাল শাড়ির সঙ্গে আধুনিক ডিজাইনের ব্লাউজ়, আর তার সঙ্গে গলায় চোকার ও লম্বা হার। হাতে চুড়ি, কানে ঝুমকো আর খোলা চুলে ফুটে উঠল উৎসবের প্রাণবন্ত আবহ।
অর্কজা আচার্য পরেছিলেন চিরাচরিত লাল পাড়ের সাদা শাড়ি, তবে গয়নার ফিউশনে রাখলেন নিজস্ব ছোঁয়া।
পরিবার নিয়ে সিঁদুর খেললেন নুসরত জাহান ও যশ দাশগুপ্ত। নুসরতের সাবেকি সাজে শাঁখা-পলা, সোনার ঝুমকো আর শাড়িতে সিঁদুরের ছাপ, যশের ম্যাজেন্টা পাঞ্জাবি যেন সম্পূর্ণ করল পারিবারিক আনন্দের ছবি।
সোমলতা আচার্যের হাতে পুজোর থালা, গাঢ় লাল শাড়ি আর বড় টিপে মিশল বরণের মুহূর্তের ঐতিহ্য।
অন্য দিকে স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের সাজে স্পষ্ট ফিউশনের ছাপ—সাদা শাড়ি, কমলা পাড় আর নেভি ব্লু প্রিন্টেড ব্লাউজ়ে তাঁর উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।
শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ের সাজ রাজকীয়। লাল বেনারসি, ভারী সোনার গয়না আর সিঁদুরে রাঙা মুখে যেন দেবী প্রতিমা।
অন্য দিকে, শ্রীময়ী-কাঞ্চন মল্লিক যুগল হিসেবে সাবেকি লাল-সাদায় সেজেছিলেন আন্তরিক ভাবে। ( ‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।