জগদ্ধাত্রী পুজো মানেই হুগলির চন্দননগর! যেখানকার উৎসবে সামিল হতে মানুষ আসে দূর-দূরান্ত থেকেও।
এই চন্দননগরের অন্যতম প্রাচীন বারোয়ারি জগদ্ধাত্রী পুজোর আয়োজক হল - বাগবাজার সর্বজনীন জগদ্ধাত্রী পূজা কমিটি।
এ বার তাদের পুজোর বয়স ১৯১ বছর! অর্থাৎ - পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে প্রায় দুই শতাব্দীর ইতিহাস!
পুজো উপলক্ষে গত ১৫ বছর ধরে উদ্যোক্তারা রাস্তায় আলপনা আঁকার প্রতিযোগিতা আয়োজন করছেন।
এ বারও আলপনা প্রতিযোগিতা হচ্ছে। অংশগ্রহণ করছেন ৮০০ জনেরও বেশি প্রতিযোগী।
এই প্রতিযোগিতায় বয়সের কোনও সীমারেখা নেই। আট থেকে আশি সকলেই রাস্তায় বসে আলপনা আঁকছেন।
অন্য দিকে, সমান তালে চলছে প্রতিমা গড়ার কাজ। শিল্পীর হাতের ছোঁয়ায় ধীরে ধীরে রূপ পাচ্ছে মায়ের মৃণ্ময়ী মূর্তি।
উদ্যোক্তাদের প্রয়াসে বছরের এই সময়টায় পুজো মণ্ডপ সংলগ্ন রাস্তাটি নানা ধরনের আলপনায় সেজে ওঠে।
এমন অভিনব আয়োজন দেখতেও বহু মানুষ ভিড় জমান। তাঁরা অনেকেই আসেন চন্দননগরের বাইরে থেকে।
এ ছাড়াও, প্রতি বছরই চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজো ও মায়ের ভাসান দেখতে অগুন্তি মানুষের ভিড় হয়। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।)