জগদ্ধাত্রী পুজো মানে প্রথম গন্তব্যই যেন চন্দননগর। আলোকসজ্জা এবং প্রতিমার রূপ দেখতে দেখতে সময় কেটে যায় মুহূর্তেই। তবে শুধু ঠাকুর দেখা নয়, সঙ্গে পেটপুজোও তো জরুরি।
খিদে পেলে অন্য কোথাও যাওয়ার দরকার নেই। চন্দননগরের সেরা কিছু খাবারের ঠিকানা রইল এখানেই।
প্রথমেই আসে ‘সূর্য কুমার মোদক’-এর কথা। এর ঐতিহ্যবাহী জলভরা সন্দেশ না চেখে দেখলে আর কী বা করলেন? পাশাপাশি এর ক্ষীরপুলি এবং বেকড্ রস মাধুরীও অনবদ্য।
গঙ্গাবক্ষে ভাসমান এই রেস্তরাঁয় প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে করতেই জমে উঠুক ভোজনবিলাস।
আদ্যোপান্ত বাঙালি খাবারে কবজি ডোবাতে চাইলে চলে যান ‘ভূতের রাজা দিল বর’-এর ঠিকানায়। দু’জনের জন্য কমপক্ষে ১০০০ টাকার হিসেব ধরেই চলুন।
এ ছাড়াও রয়েছে ‘আমার বাংলা’। নীলকান্ত সরকার স্ট্রিটের এই রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে পকেটসই অথচ মনের মতো খাবার।
বাঙালি খাবারের পাশাপাশি চাইনিজ়, সি-ফুডের স্বাদ নিতে চাইলে ‘মিত্র ক্যাফে’ও হতে পারে সেরা ঠিকানা।
এ ছাড়াও আছে ‘বং কানেকশন’। বাঙালি, চাইনিজ়, কন্টিনেন্টালের অতুলনীয় স্বাদ পাবেন এখানেও।
চটজলদি পেট ভরানোর সেরা ঠিকানা হল চন্দননগরের এই ‘ক্যাফে ডেস্টিনেশন’।
বিরিয়ানি, হান্ডি চিকেন থেকে শুরু করে ক্রিস্পি চিকেন, এগ চিকেন, সঙ্গে মোহিতোর অতুলনীয় স্বাদ পেতে চলে যান ‘বাঁশের কেল্লা’য়।
বিরিয়ানি প্রেমীদের ‘রয়াল বিরিয়ানি’ হতাশ করবে না কখনওই।
বাঙালি ভোজের বাইরে একটু ভিন্ন স্বাদ পেতে হলে অপশনে থাকুক ‘রেড চিলি’ রেস্তরাঁও। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।