কর্মসূত্রে বা পড়াশোনার জন্য যাঁরা বিদেশ, বিভূঁইয়ে থাকেন তাঁরা প্রতি বছর দুর্গাপুজোর এই সময়টা বাড়ি ফিরতে পারেন না। কিন্তু তাই বলে কি দুর্গাপুজোর আনন্দ মিস্ করা চলে? তাই পশ্চিমবঙ্গের বাইরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে, বিদেশের নানা জায়গায় আয়োজিত হয় দুর্গাপুজো। জাঁকজমক কলকাতার মতো না হলেও, আন্তরিকতা, উদ্যাপনে কোনও কমতি থাকে না। আর তেমনই একটি পুজো হল পুনের কল্পতরু কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের পুজো।
পুনেতে সব মিলিয়ে প্রায় ৬২টি পুজো হয়, তার অন্যতম হল এই কল্পতরু কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের পুজো।
বাংলার মাটি পেরিয়ে এখানেও লেগেছে থিমের ছোঁয়া। তাঁদের এ বারের থিম শোভাবাজার রাজবাড়ি।
কল্পতরু কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের এই পুজো অনুষ্ঠিত হচ্ছে পুনের মহম্মদ ওয়াদির বিঘ্নহর্তা প্যালেসে।
এখানে দেবী ডাকের সাজে সুসজ্জিতা।
দেবায়ন চক্রবর্তীর তোলা ছবিতে ধরা পড়েছে দেবী দুর্গার আরাধনার পাশাপাশি পুনের এই পুজোতে বেশ জমজমাট করেই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
শিশু থেকে বড়রা দুর্গাপুজোর আনন্দে মেতে ওঠেন নাচ, গান, নাটক, ফ্যাশন শোয়ের মাধ্যমে।
কবজি ডুবিয়ে খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা, আড্ডা তো থাকেই!
কল্পতরু কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের তরফে ‘ছুটির পাঠশালা’ নামক একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে তাঁরা বাংলার বাইরে যে বাঙালি শিশুরা বড় হয়ে উঠছে তাদের বাংলা শেখানো হয়। নিজের শিকড়, সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় ঘটানো হয়। ( ‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।