প্রতীকী চিত্র
বাংলার, বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। কলকাতা তো বটেই, বিভিন্ন জেলাতেও থিমপুজোর ছড়াছড়ি দেখা যায় এই সময়। কিছু জায়গায় কালী পুজো, জগদ্ধাত্রী পুজো, এমনকী হাল আমলে গণেশ পুজোর ক্ষেত্রেও থিমপুজোর ঘটা নজরে আসে। কিন্তু তাই বলে লক্ষ্মীপুজোয় থিম প্যান্ডেল! অবিশ্বাস্য লাগলেও, এমনটাই হয় হাওড়ার দুই গ্রাম জোকা এবং বাঙালপুরে।
দুর্গাপুজোর পর বিভিন্ন জায়গায় যেখানে মন খারাপের রেশ থাকা, আধখোলা মণ্ডপ, প্যান্ডেল খোলার কাজের ব্যস্ততা দেখা যায় তখন জোকা এবং বাঙালপুরে ক্লাবে ক্লাবে থিম নিয়ে রেষারেষি চলে। আলোর মালায় সেজে উঠে দুই গ্রাম। বলাই বাহুল্য, এখানে দুর্গাপুজোর থেকেও বেশি জাঁকজমক সহকারে পালিত হয় লক্ষ্মীপুজো।
দামোদর নদের কাছাকাছি অবস্থিত এই জোকা গ্রামে মণ্ডপের পাশাপাশি দর্শনার্থীদের নজর কাড়ে প্রতিমা এবং আলোর সাজ।
জোকায় প্রায় ২০টি মতো বারোয়ারি লক্ষ্মীপুজো হয়, যার অন্যতম হল জোকা ক্লাব সৃষ্টি। এই ক্লাব এই বছর ১৪তম বছরে পা দিল। অন্য দিকে এখানকার আরেক মণ্ডপ পাওয়ার সংঘের পুজোও ১৪ বছরে পদার্পণ করল।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।