প্রতীকী চিত্র।
আলোর উৎসব মিটে গিয়েছে এই বছরের মতো। তবে চন্দননগর জুড়ে এখন নতুন করে আলোর উৎসবের মরসুম। দেবী হৈমন্তিকার আগমনে শহরে ফিরেছে নতুন ছন্দ। এখন থেকেই মণ্ডপে মণ্ডপে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। থিমের পাশাপাশি ঐতিহ্যের ছোঁয়া মুগ্ধ করছে মানুষকে। সেই সঙ্গে নজর কাড়ছে আলোর খেলাও।
সেই দিক থেকেই লাখ লাখ দর্শকদের কৌতূহলের কেন্দ্রে রয়েছে চন্দননগরের মধ্যাঞ্চল সর্বজনীন। চলতি বছর ৫৫তম বর্ষে পা দিল এখানকার জগদ্ধাত্রী পুজো। আর প্রতি বছরের মতো এই বছরও হতাশ করেনি তারা। এই বছরে তাদের ভাবনা ‘আলোক জগৎ’ই যেন হয়ে উঠেছে চন্দননগরের অন্যতম আকর্ষণের বিষয়গুলি মধ্যে একটি।
কখনও জঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতির দল থেকে শুরু করে ভাল্লুক, সিংহশাবক। আবার কখনও দর্শনার্থীদের স্বাগত জানাচ্ছে দুটি পেচক। সবটাই যেন জীবন্ত! কিন্তু বাস্তবে এর নেপথ্যে রয়েছে আলোর কারসাজি। লেজ়ার লাইটের মাধ্যমে কী অপরূপ মনমুগ্ধকর দৃশ্যই না তৈরি হয়েছে মণ্ডপে। ভাবনা ও সৃজনে রয়েছেন সাধন দেবনাথ। শিল্পী জগন্নাথ পালের হাত ধরে প্রাণ পেয়েছে প্রতিমা এবং সাজসজ্জা সামলেছেন আকাশ পাল।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।