দেবীকে বিদায় দেওয়া হয়েছে গত বৃহস্পতিবার। দশমীর পেরিয়ে বিষাদের সুর সকলের মনেই। যদিও শহরের একাধিক ক্লাবে দেবী সমহিমায় এখনও বিরাজমান। আর সেটাই জানান দিচ্ছে, পুজোর রেশ কিন্তু এখনও কাটেনি। একাদশীতেও দেখতে পারবেন একাধিক জায়গার ঠাকুর। এখনও কোন কোন ক্লাবের প্রতিমা বিসর্জন যাননি?
এই বছর ৪৮ তম বর্ষে পা দিয়েছে দমদম পার্ক তরুণ দল ক্লাব। এখনও ভাসান যায়নি প্রতিমা। চাইলে দেখে আসতেই পারেন প্রতিমা। চলতি বছর এই পুজোর ভাবনা ‘ছাপ’।
বালিগঞ্জ কালচারাল ক্লাবের ঠাকুরও এখন রয়েছে মণ্ডপে। এই বছর ৭৫তম বর্ষে পা দিয়েছে এই পুজো।
৮১তম বর্ষে চালতাবাগান সর্বজনীন। একাদশীতেও চাইলে দেবীদর্শন করে আসতে পারেন।
এই বছর ৫৩তম বর্ষে পা দিল শ্রীভূমি স্পোটিং ক্লাব। দশমী পেরিয়েও মণ্ডপ চত্বরে ভিড় জমাচ্ছেন দর্শনার্থীরা।
মানিকতলা চালতাবাগানের প্রতিমাও বিসর্জন যায়নি। কার্নিভালের আগে ঢুঁ মেরে আসাই যায়।
সিংহী পার্কের ঠাকুরও আছেন দর্শনার্থীদের অপেক্ষায়।
এ ছাড়াও তালিকায় আছে বেহালা নতুন দল।
এই বছর ৩৭তম বর্ষে বড়িশা ক্লাব। তাদের চলতি বছরের থিম ‘শূন্য পৃথিবী’।
এ বারে নজর কেড়েছে সুরুচি সংঘের পুজোও। এখনও বিসর্জন যাননি দেবী।
এক কোটি রুদ্রাক্ষে মোড়া ছিল চেতলা অগ্রণীর মণ্ডপ। জনতার ঢল কিন্তু এখনও কমেনি বললেই চলে। দেখে আসুন এক ফাঁকে।
কুমোরটুলি সর্বজনীন এবং কুমোরটুলি পার্কের ঠাকুরও দেখতে আসতে পারেন।
দমদম পার্ক ভারতচক্র, এফডি ব্লক সর্বজনীনের ঠাকুরও এখন-ও রয়েছে মণ্ডপে।
কাশী বোস লেনের ঠাকুরও চাইলে দেখে আসতে পারেন।
৮৬তম বর্ষে আহিরীটোলা সর্বজনীন দুর্গোৎসবের ভাবনা ছিল ‘প্রবাহ’। এই মণ্ডপেও দেবী এখনও স্বমহিমায় বিরাজমান। ( ‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। ( এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।