Merlin Avana

ইটকাঠের শহুরে জীবনে এক টুকরো প্রকৃতির ছোঁয়া দিতে হাজির মার্লিন আভানা

শেষ আপডেট: ০৪ মার্চ ২০২৩ ২১:৫৪
Share:

মার্লিন আভানা

নাগরিক জীবনে যন্ত্রের ভিড়ের মধ্যে এক টুকরো সবুজের খোঁজ করেন সবাই। প্রতিদিনের সমস্ত ব্যস্ততাকে দূরে ঠেলে প্রকৃতির কোলে বেঁচে থাকার বাসনা যেন চিরকালীন। অথচ ইচ্ছে থাকলেও উপায় কোথায়? ইটকাঠের এই প্রাণহীন শহুরে জীবনে এ বার এক টুকরো সবুজের ছোঁয়া দিতে হাজির শহরের অন্যতম সেরা রিয়েল এস্টেট সংস্থা মার্লিন গ্রুপ।

প্রায় সাড়ে ১১ একর জমি। চারিদিকে সারি সারি গাছ। এক চিলতে জল। দূর থেকে দেখে মনে হবে, নীল আকাশের নীচে, চিত্রপটে কে যেন তুলি চালিয়ে দিয়েছে। প্রকৃতির কোলে বিলাসবহুল জীবনযাপনের এমনই অভিজ্ঞতার সাক্ষী নিয়ে হাজির মার্লিন আভানা। প্রকৃতির ছোঁয়া তো রয়েছেই, সেই সঙ্গে আধুনিক যুগের চাহিদা অনুযায়ী সব কিছুই রয়েছে মার্লিনের অ্যাপার্টমেন্টগুলিতে। দক্ষিণ কলকাতার গ্রিন হ্যাবিটাট রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার হিসেবে মার্লিন জানাচ্ছে, এই প্রকল্পের বাসিন্দারা এমন অভিজ্ঞতা পাবেন, যা এক কথায় এই শহরে অতুলনীয়। শহরের যানজট থেকে সরে এসে নিজের মতো করে এখানে দিন কাটাতে পারবেন আপনি।

৭টি টাওয়ার বিশিষ্ট শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এই আবাসনে, বাসিন্দাদের জন্য রয়েছে একাধিক সুযোগ-সুবিধা। প্রতিটি ফ্ল্যাট তিন দিক খোলা। ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণে আলো-বাতাস চলাচলের সুবিধা রয়েছে ঘরগুলিতে। যে কারণে এই ফ্ল্যাটগুলি আরও পছন্দের অন্যতম কারণ হয়ে উঠেছে। জগিং ট্র্যাক, অ্যাম্ফিথিয়েটার, থেকে জিম, সুইমিং পুল, ব্যাঙ্কোয়েট হল — কী নেই এখানে। যা বিলাসিতার সীমাকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে। রোজকার কর্মব্যস্ততার পরে একা বা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে এর থেকে ভাল সময় উপভোগ করার বিকল্প আর কীই বা হতে পারে!

গোটা প্রকল্পটি এত সুন্দরভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে যে আপনি যে কোনও মুহূর্তে শান্ত, নীরবতায় প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যেতে পারেন। সূর্যোদয়ের আলোতে ঘুম ভাঙ্গা বা চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে ব্যালকনিতে বসে সূর্যাস্ত দেখার অনুভূতিই যেন আলাদা। যে পরিবেশে সারাক্ষণ আপনার কানে ধরা দেবে পাখিদের কলতান। ঘুরে বেড়ানোর সময় আগলে রাখবে গাছেদের ছায়া। প্রকৃতির এমন অদ্ভূত সৌন্দর্য বোধ হয় এই শহরে দ্বিতীয়টি নেই। বলা বাহুল্য, এই প্রকল্পটি এমনভাবেই সাজানো হয়েছে যে এক বিচক্ষণ ক্রেতা বাড়ি কেনার আগে ঠিক যা যা চান, ঠিক সেগুলি দিয়েই মোড়া রয়েছে মার্লিন আভানা

তা হলে আর দেরি কেন? আগামী ৫ মার্চ, দুপুর ১২টার পরে ভিজিট করুন মার্লিন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারে এবং নিজের চোখেই পরখ করে নিন আপনার নতুন বাসস্থানের অভিজ্ঞতা। আপনার জন্য থাকছে অনন্যা চক্রবর্তীর একটি দারুন পারফরম্যান্সও। মার্লিন আভানার সঙ্গে বিলীন হয়ে যান প্রকৃতির অন্তরে।

এই প্রতিবেদনটি ‘মার্লিন আভানা’র সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন