কয়লা কেলেঙ্কারির তদন্তে সিবিআই

এফআইআরে বলা হয়েছে, এনটিপিসি ও আরাভালি নির্দিষ্ট মানের আমদানিকৃত কয়লা পাওয়ার জন্য বিশ্ব জুড়ে দরপত্র চায়।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৪ জানুয়ারি ২০১৮ ০১:৫৮
Share:

প্রায় ৪৮৭ কোটি টাকার কয়লা কেলেঙ্কারিতে জড়ানোর অভিযোগে সিবিআই তদন্তের মুখে পড়লেন এনটিপিসি, এমএমটিসি, আরভালি পাওয়ার কর্পোরেশনের কিছু কর্মী ও চেন্নাইয়ের বেসরকারি সংস্থা কোস্টাল এনার্জির প্রোমোটার এ আর বুহারি। অভিযোগ উঠেছে, ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা খারাপ কয়লাকে উন্নত মানের তকমা দিয়ে বেশি দামে এনটিপিসি ও আরাভালি পাওয়ার কর্পোরেশনকে (এনটিপিসি হরিয়ানা ও দিল্লি সরকারের যৌথ উদ্যোগ) সরবরাহ করার ষড়যন্ত্রে যুক্ত তাঁরা। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাটি এফআইআর করেছে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে।

Advertisement

সিবিআইয়ের দাবি, ২০১১-’১২ থেকে ২০১৪-’১৫ সালের মধ্যে বেআইনি ভাবে বেশি দামে ওই কয়লা বেচার বিষয়টি সামনে এনেছে আমদানি আইন ভাঙা সংক্রান্ত বিষয়ের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ডিরেক্টরেট অব রেভেনিউ ইনটেলিজেন্স। তার পরেই তদন্তে নেমেছে তারা।

এফআইআরে বলা হয়েছে, এনটিপিসি ও আরাভালি নির্দিষ্ট মানের আমদানিকৃত কয়লা পাওয়ার জন্য বিশ্ব জুড়ে দরপত্র চায়। বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে একটা নির্দিষ্ট পর্যায়ে পৌঁছতে যে মান বহাল থাকা জরুরি। এর পরেই রাষ্ট্রায়ত্ত এমএমটিসি ও বেসরকারি কোস্টাল এনার্জি তা জোগানের বরাত জেতে। অভিযোগ, ইন্দোনেশিয়া থেকে ঘুরপথে নীচু মানে কয়লা এনে, তা উঁচু মানের দেখিয়ে সরবরাহ করে সরকারকে ঠকাতে হাত মেলান অভিযুক্তরা। তাঁদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ আইনে প্রতারণার লক্ষ্যে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রে সামিলের অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement