মহারাষ্ট্রের শহরাঞ্চলে বসবাসকারী ৫% বেশি আয়ের পরিবারকে মুম্বইয়ে বাড়ি কিনতে হলে ১০৯ বছরের সঞ্চয় প্রয়োজন হবে। হরিয়ানার (গুরুগ্রাম) ক্ষেত্রে তা ৬৩ বছর। ওড়িশার (ভুবনেশ্বর) ক্ষেত্রে ৫০ বছর— বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এমনই এক প্রতিবেদনকে হাতিয়ার করে আক্রমণ শানালেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। নির্দিষ্ট কোনও রাজনৈতিক দল বা সরকারের কথা উল্লেখ না করলেও, সংশ্লিষ্ট মহলের মতে তাঁর নিশানা কেন্দ্রের শাসক বাহিনীই।
পরিসংখ্যানগুলি বিশ্লেষণ করে এক ফেসবুক পোস্টে রাহুলের বক্তব্য, দেশের প্রথম সারির শহরগুলিতে সাফল্যের সন্ধানে মানুষকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। এই অবস্থায় এমন বিপুল অঙ্কের সঞ্চয় তাঁদের হাতে থাকবে কী ভাবে? কংগ্রেস নেতা লিখেছেন, ‘‘বিত্ত কখনওই দরিদ্র এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির উত্তরাধিকার নয়। বরং তাঁদের কাঁধে রয়েছে সন্তানের ব্যয়বহুল শিক্ষা, চিকিৎসা, মা-বাবাকে দেখাশোনার দায়িত্ব। তা সত্ত্বেও স্বপ্ন থাকে, আমাদের ছোট্ট একটি বাড়ি হবে। কিন্তু দরিদ্রদের থেকে সেই অধিকারও কেড়ে নেওয়া হয়েছে।... তার জন্য যে টাকা লাগবে তা আপনার সারা জীবনের আয়ের চেয়েও বেশি।’’
প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর
সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ
সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে