Debt

Debt: লুকোনো ঋণে ধাক্কা লাগতে পারে রাজ্যের মূলধনী ব্যয়ে

এই অবস্থায় রাজ্যগুলি যদি ধার নিয়ে আগের ঋণ শোধ করতে চায়, তা হলে তাদের কেন্দ্রের দরজায় যেতে হবে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মুম্বই শেষ আপডেট: ০৫ মে ২০২২ ০৬:০৬
Share:

প্রতীকী ছবি।

গত অর্থবর্ষে হিসাবের খাতার (ব্যালান্স শিট) বাইরে গিয়ে বিভিন্ন ভাবে ঋণ নিয়েছে রাজ্যগুলি। যার হাত ধরে তাদের লুকিয়ে থাকা ঋণ ১ শতাংশ বিন্দু বেড়ে মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের (জিএসডিপি) ৪.৫ শতাংশে পৌঁছেছে বলে সতর্ক করল ক্রিসিল। রেটিং সংস্থার মতে, এতে রাজ্যের মূলধনী খাতে ব্যয়ে ও লগ্নি টানায় সমস্যা হতে পারে। ১১টি রাজ্যকে নিয়ে সমীক্ষা করেছিল তারা। জিএসডিপি-তে এদের ভাগ ৭৫%।

Advertisement

ক্রিসিল জানাচ্ছে, করোনার জেরে এক দিকে রাজস্ব কমা অন্য দিকে অতিমারির কারণে তৈরি হওয়া সঙ্কট মোকাবিলায় খরচ বৃদ্ধি— এই পরিস্থিতিতেই ঋণ নিতে বাধ্য হয়েছে রাজ্যগুলি। সরকারি বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে এই ঋণ নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ, এই ঋণে গ্যারান্টি রয়েছে। চলতি বছরে শুধু এই খাতেই রাজ্যগুলির রাজস্বের ৪%-৫% খরচ হবে। আর এই কারণেই তাদের রাজকোষ ঘাটতিও জিএসডিপি-র ৪ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছতে পারে। যা গত এক দশকে ২-৩ শতাংশের আশেপাশে থাকতে দেখা গিয়েছে।

এই অবস্থায় রাজ্যগুলি যদি ধার নিয়ে আগের ঋণ শোধ করতে চায়, তা হলে তাদের কেন্দ্রের দরজায় যেতে হবে। সে ক্ষেত্রে মোদী সরকারের এ জন্য বেঁধে দেওয়া সীমা দেখবে। আর কেন্দ্রকে এড়িয়ে চাইলে তারা রাজ্য সরকারি সংস্থাগুলির মাধ্যমে ঋণ নিতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থাগুলির বিশাল বকেয়া ঋণের কথাও মনে করিয়েছে তারা। চলতি অর্থবর্ষেও কয়লার মতো বিভিন্ন উপাদানের চড়া দামের কারণে যা জারি থাকবে বলে ধারণা।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন