দেশের অভ্যন্তরে চাহিদা ও লগ্নির হাত ধরে ২০২০ সালে ভারতের বৃদ্ধি ৭.১ শতাংশে দাঁড়াবে বলে পূর্বাভাস দিল রাষ্ট্রপুঞ্জ। তবে তা জানুয়ারিতে তাদেরই করা পূর্বাভাসের তুলনায় কিছুটা কম।
বছর শুরুতে দ্য ওয়ার্ল্ড ইকনমিক সিচুয়েশন অ্যান্ড প্রস্পেকট্স ২০১৯ রিপোর্টে ২০২০ সালে ভারত ৭.৪% হারে বাড়বে বলে জানায় রাষ্ট্রপুঞ্জ। বলে ২০১৯ সালে তা ৭.৬% হারে বাড়ার কথাও। সেই পূর্বাভাসও বছরের মাঝের রিপোর্টে কমিয়ে ৭.০% করেছে তারা। তবে পূর্বাভাস কমালেও ভারত চিনের আগে দ্রুততম বৃদ্ধির দেশ থাকবে বলেই জানিয়েছে ওই রিপোর্ট।
দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯
রাষ্ট্রপুঞ্জের মতে, অভ্যন্তরীণ চাহিদায় ভাটা না পড়লেও, মূলত শুল্ক যুদ্ধের ধাক্কার জেরই ভারতের অর্থনীতির উপরে পড়বে। সে ক্ষেত্রে বৃদ্ধির চাকায় গতি বজায় রাখতে বেসরকারি লগ্নি টানায় আরও জোর দিতে হবে কেন্দ্রকে। নোট বাতিলের জেরে ভারতের অর্থনীতিতে ধাক্কা লাগার কথা মেনেও রাষ্ট্রপুঞ্জের দাবি, তা ‘দ্রুতই’ কেটে গিয়েছে। বরং এখন বেসরকারি ক্ষেত্রে, বিশেষ করে ছোট ও মাঝারি শিল্পে পুঁজি জোগানোয় জোর দিতে হবে সরকারকে। তবে পূর্বাভাস মতো বৃদ্ধি সত্যিই ধাক্কা খেলে তা নতুন সরকারের কাছে মাথাব্যথার কারণ হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞেরা।