উচ্চ মাধ্যমিকের বৃত্তিমূলক কোর্সের রেজিস্ট্রেশনের জন্য কী কী নথি থাকা প্রয়োজন? নিজস্ব চিত্র।
উচ্চ মাধ্যমিকের বৃত্তিমূলক কোর্সের ক্লাস শুরু হয়েছে গত জুনে। জুলাই থেকেই পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা এবং দক্ষতা উন্নয়ন সংসদের অধীনে একাদশের পড়ুয়াদের নাম নথিভুক্তকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পড়ুয়াদের ৮ অগস্টের মধ্যে নাম নথিভুক্ত করে নিতে হবে।
উচ্চ মাধ্যমিকের বৃত্তিমূলক কোর্সের বিষয়গুলি পড়ানো হয়ে থাকে সংসদ অধীনস্থ স্কুল, ভোকেশনাল ট্রেনিং সেন্টার এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে। সে জন্য নাম নথিভুক্তকরণের বিষয়টি ওই সমস্ত প্রতিষ্ঠানকেই সুনিশ্চিত করতে হবে। তবেই সেমিস্টার পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবে পড়ুয়ারা।
অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের জন্য যে সমস্ত নথি জমা দিতে হবে, তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা এবং দক্ষতা উন্নয়ন সংসদ।
১) বাংলার শিক্ষা পোর্টাল মারফত প্রাপ্ত স্টুডেন্ট আইডি
২) পূর্ণাঙ্গ স্বাক্ষর
৩) ছবি
৪) আধার কার্ড
৫) সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার নথি (মার্কশিটের স্ক্যান কপি)
৬) জাতি শংসাপত্র
৭) বিশেষ ভাবে সক্ষমতার শংসাপত্র
৮) মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট
৯) ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত নথি
রেজিস্ট্রেশনের জন্য ১০০ টাকা, প্রসেসিং ফি হিসাবে ১০ টাকা জমা দিতে হবে। তবে, কন্যাশ্রী প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত পড়ুয়াদের ৬০ টাকা ফি হিসাবে ধার্য করা হয়েছে। নাম নথিভুক্তকরণের পাশাপাশি, ফি-এর টাকাও অনলাইনেই জমা দিতে হবে।