— প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
গবেষণাপত্র প্রত্যাহার করলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নম্বর বাদ পড়বে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক-এর (এনআইআরএফ) এই নতুন নিয়মের কথা আগেই জানানো হয়েছিল। এ বার ন্যাশনাল বোর্ড অফ অ্যাক্রিডিটেশন-এর (এনবিএ) চেয়ারম্যান এই বিষয়ে বিশদ জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “গবেষণাপত্রে কারচুপি এবং তথ্যের ভুল উপস্থাপনা রুখতে ‘পেনাল্টি’র ব্যবস্থা হচ্ছে। কী ভাবে নেগেটিভ মার্কিং করা হবে, তার খসড়া দ্রুতই প্রকাশ করা হবে।”
দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠানগুলির শিক্ষাদান, শেখার পদ্ধতি ও শিক্ষা সম্পদ, গবেষণা ও পেশাদার কর্মপদ্ধতি, স্নাতকের ফলাফল, প্রসার ও অন্তর্ভুক্তি এবং বোঝার ক্ষমতা বা উপলব্ধি— এই সমস্ত ক্ষেত্রের খুঁটিনাটি তথ্য যাচাই করে তালিকা পেশ করে এনআইআরএফ।
২০২৫ থেকে ‘গবেষণা ও পেশাদার কর্মপদ্ধতি’ মাপকের ক্ষেত্রে কোনও প্রতিষ্ঠান যদি তাদের কোনও গবেষণাপত্র প্রত্যাহার করে, তার ভিত্তিতে নেগেটিভ মার্কিং করা হবে— এমনটা জানানো হয়েছিল। কারণ শেষ তিন বছরে বিপুল সংখ্যক গবেষণাপত্র প্রত্যাহারের রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে।
এনবিএ-এর যুক্তি, নেগেটিভ মার্কিং না দেওয়া হলে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। কারণ এমন অনেক প্রতিষ্ঠানই সেরার তালিকায় জায়গা পেয়েছে, যাদের গবেষণাপত্র প্রত্যাহার করা হয়েছে।