বোমান ইরানি: বয়স ৫৫। বলিউড ডেবিউ ৪৪ বছর বয়সে রাজু হিরানির ‘মুন্নাভাই এমবিবিএস’-এ। তাঁর এর পরের জার্নিটা সকলেরই জানা। কিন্তু তার আগে বোমান ইরানি কী ছিলেন? কেরিয়ার শুরু করেছিলেন ওয়েটার হিসাবে। দীর্ঘদিন এই পেশাতেই ছিলেন তিনি। তারপর ফোটোগ্রাফার হন। সেখান থেকে থিয়েটারে অভিনয় করতে শুরু করেন। থিয়েটারে অভিনয় করতে করতেই বলিউডে আসা।
সঞ্জয় মিশ্র : বলিউড অভিনেতা হওয়ার ইচ্ছা সঞ্জয়ের দীর্ঘদিনের। থিয়েটার এবং ছোটখাটো ফিল্মে অভিনয়ও করতেন। কিন্তু অবশেষে তাঁর ইচ্ছাপূরণ হয় ২০০৫ সালে। ২০০৫ সালে ‘বান্টি অউর বাবলি’তে অভিনয় করে।
লিলেট দুবে: বেশ দেরিতেই সিনেমায় অভিনয় শুরু তাঁর। ২০০১ সালে শ্যাম বেনেগাল ‘জুবেইদা’ সিনেমার একটি গুরুত্বপূর্ণ রোল অফার করেন তাঁকে। ‘জুবেইদা’য় তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়। তারপর ‘গদর এক প্রেম কথা’, ‘মনসুন ওয়েডিং’, ‘পিঞ্জার’, ‘চলতে চলতে’-র মতো সিনেমায় তিনি অভিনয় করেছেন।
কিরণ খের: ১৯৮০ সাল থেকে অভিনয় শুরু। কিন্তু তারপর সন্তানদের দেখভালের জন্য অভিনয় জগৎ ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। খুব কম মানুষই এই সত্য জানেন। তার প্রায় ১৬ বছর পর ১৯৯৬-এ শ্যাম বেনেগালের ছবি ‘সরদারি বেগম’-এ অভিনয়ের মাধ্যমে তাঁর কামব্যাক। যাতে তিনি ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড পান। দেরিতে হলেও শুরুটা মন্দ না।
পরেশ রাওয়াল : ১৯৮৪-তে বলিউড ডেবিউ। তবে বলিউডে পা রেখেই পরেশ রাওয়াল এতটা জনপ্রিয় হয়ে ওঠেননি। ২০০০ সালে ফিল্ম ‘হেরা ফেরি’-তে বাবুরাওয়ের ভূমিকায় অভিনয়ের পরই তিনি এতটা জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।
রনিত রায় : অভিনয় শুরু ছোটপর্দায়। দীর্ঘদিন ছোটপর্দায় অভিনয় করেছেন তিনি। ১৯৯২ সালে ‘জান তেরে নাম’-এ বলিউড ফিল্মে প্রথম অভিনয়। তবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন ২০১০ সালে ‘উড়ান’-এ অভিনয় করে। তারপর ‘স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার’, ‘বস’, ‘টু স্টেটস’, ‘আগলি’।