ED Notice

‘নুসরতকে কখনও দেখিনি, সংস্থায় কারা ছিলেন জানি না’, রূপলেখা বললেন আনন্দবাজার অনলাইনকে

ফ্ল্যাট প্রতারণা মামলায় নুসরত জাহানের ডাক পড়েছিল আগেই। এ বার সেই মামলাতেই ইডি ডেকে পাঠাল টলিপাড়ার আরও এক অভিনেত্রী রূপলেখা মিত্রকে। আনন্দবাজার অনলাইনকে কী জানালেন অভিনেত্রী?

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৩:৩৭
Share:

অভিনেত্রী রূপলেখা মিত্র। ছবি: সংগৃহীত।

নুসরত জাহানকে কখনও দেখেননি। তাঁরা যে একই সংস্থায় ছিলেন, তা-ও জানতেন না। বুধবার দুপুরে এমনই দাবি করলেন অভিনেত্রী রূপলেখা মিত্র।

Advertisement

নুসরতের পর বুধবার টলিপাড়ার অভিনেত্রী রূপলেখাকে ডেকে পাঠিয়েছে ইডি। ইডি সূত্রে খবর, যে সংস্থার মাথায় ছিলেন রাকেশ সিংহ এবং নুসরত, ওই সংস্থার ডিরেক্টর পদে ছিলেন রূপলেখাও। এ প্রসঙ্গে রূপলেখার সঙ্গে আনন্দবাজার অনলাইনের তরফে যোগাযোগ করা হয়। কী বললেন অভিনেত্রী?

আনন্দবাজার অনলাইকে রূপলেখা জানালেন, ২০১১ সালে ওই সংস্থা তৈরি হয়েছিল। সংস্থা মূলত জমি সংক্রান্ত কাজ করত। তবে তাঁর দাবি, পরিষ্কার করে তিনিও জানেন না কী কী বিষয়ে কাজ হত সেখানে।

Advertisement

নুসরতের সঙ্গে রূপলেখার কি কথা হয়েছে? তিনি কী বলেছেন? প্রশ্নের উত্তরে রূপলেখা বললেন, ‘‘সংস্থায় কে কে ছিলেন, তা আমি জানি না। নুসরতকে এক দিনও দেখিনি।’’ নুসরত যে সেই সংস্থার সঙ্গে ছিলেন, তা-ও রূপলেখার জানা ছিল না বলে দাবি।

ওই সংস্থার সঙ্গে কী ভাবে যুক্ত ছিলেন রূপলেখা? ২০১১ সালে সংস্থাটি তৈরি হওয়ার সময়ে ডিরেক্টর পদে যোগ দেন তিনি। যদিও ওই সংস্থায় তাঁর কোনও রকম সাইনিং অথরিটি ছিল না বলেই দাবি করলেন রূপলেখা। অর্থাৎ, সংস্থার তরফে কোনও রকম স্বাক্ষর করার অধিকার তাঁর ছিল না বলেই দাবি রূপলেখার। তিনি বলেন, “২০১৭ সালে আমি ইস্তফা দিয়ে ওই সংস্থা থেকে বেরিয়ে এসেছি। এখন যদি আমাকে ছ’বছর আগের নথি দেখাতে বলা হয়, আমি কোথা থেকে দেখাব? আমি ইডির আধিকারিকের কাছে আর্জি জানাব, যদি একটু সময় দেওয়া যায়। কারণ, সে সব নথি জোগাড় করার পর্যাপ্ত সময় আমাকে দিতে হবে।” আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর ইডির দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা রূপলেখার।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন