ছবি: সাত্যকি ঘোষ
কেউ জিজ্ঞেস করছেন, ‘‘আপনারা কি ‘পিঙ্ক’-য়ের সিকুয়েল বানাবেন?’’ আবার কেউ জানতে চান, পরের ছবির বিষয়। গোয়ায় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পৌঁছে অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী আবিষ্কার করলেন, রিলিজের দু’মাস পরেও দেশ জুড়ে লোকজনের কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দুতে সেই ‘পিঙ্ক’।
শহরে ফিরেই অনিরুদ্ধ ফোন করেছিলেন সুজিত সরকারকে। দেশ-বিদেশ জুড়ে এই উন্মাদনার মাঝে পরের কাজ নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছেন দুই পরিচালকই। অনিরুদ্ধ যেমন দু-তিনটে গল্প নিয়ে নাড়াচাড়া করছেন, সুজিতও নিজের পরের ছবির স্ক্রিপ্ট নিয়ে ব্যস্ত। বেশ কিছু দিন আগে তৈরি করেছিলেন ‘ক্যাফে কিনারা’র স্ক্রিপ্ট, এবং অনিরুদ্ধ আশাবাদী, আগামী বছরের মাঝামাঝি হয়তো ফ্লোরে যেতে পারে সেই ছবি। ‘‘বাংলায় হতে পারে, কিংবা অন্য কোনও ভাষাতেও,’’ বলছিলেন পরিচালক। বাকি গল্পগুলো তৈরি হলেই হয়তো সুজিতের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন, শুরু হবে আলোচনা। তাই আগামী কয়েক দিন, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর পাশাপাশি
‘চোখ-কান খুলে রেখে’ গল্প পড়ে দিন কাটাবেন দুই পুরোনো বন্ধু!