Ankita Lokhande

শাসিয়েছিলেন আগেই, এ বার অঙ্কিতার মৃত বাবাকে ‘বিগ বস্’-এর ঘরে টেনে আনলেন অভিনেত্রীর শাশুড়ি

‘বিগ বস্’-এর ঘরে পা রাখতে চলেছেন ভিকি জৈনের মা। ঢুকেই অঙ্কিতার মৃত বাবাকে তুলে আনলেন অভিনেত্রীর শাশুড়ি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৯ জানুয়ারি ২০২৪ ১৫:১৩
Share:

(বাঁ দিকে) ভিকি জৈনের মা। অঙ্কিতা লোখান্ডে (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।

জুটি হিসেবে ‘বিগ বস্ ১৭’-এর ঘরে প্রবেশ করেন অঙ্কিতা লোখান্ডে ও ভিকি জৈন। সলমন খানের সেই রিয়্যালিটি শোয়ে পা রাখার পর থেকে বার বার প্রশ্নের মুখে তাঁদের দাম্পত্য জীবন। একে অপরের সঙ্গে ঝগড়া তো আছে, অন্যদের সামনে স্ত্রীকে অপমানিত করতেও কুণ্ঠা বোধ করেন না অঙ্কিতার স্বামী। তাঁদের সম্পর্কের পারদ ক্রমেই চড়ছে। কখনও মন্নারা চোপড়াকে নিয়ে অঙ্কিতার সন্দেহ। কখনও অঙ্কিতাকে মুনওয়ারের সঙ্গে কথা না বলার শর্ত দিচ্ছেন ভিকি। মাঝেমধ্যেই মেজাজ হারিয়ে বিবাহবিচ্ছেদের হুঁশিয়ারি অবধি দিচ্ছেন অঙ্কিতা। তবে এ বার ‘বিগ বস্’-এর ঘরে ছেলে-বৌমার ঝগড়ায় ফের হস্তক্ষেপ করতে দেখা যাবে অঙ্কিতার শাশুড়িকে। ‘বিগ বস্’-এর ঘরে পা রাখতে চলেছেন ভিকি জৈনের মা। ঢুকেই অঙ্কিতার মৃত বাবাকে তুলে আনলেন অভিনেত্রীর শাশুড়ি।

Advertisement

এর আগেই ভিকির মা ভিডিয়ো কলের মাধ্যমে কথা বলেছেন অঙ্কিতা ও ভিকির সঙ্গে। সেই সময় ছেলের সঙ্গে ঝগড়া করার অভিযোগে বৌমাকে শাসাতেও ছাড়েননি ভিকির মা। সেই ঘটনার পরে সমাজমাধ্যমে শুরু হয়েছিল সমালোচনাও। নেটাপাড়ার একাংশের অভিযোগ ছিল ছেলের দোষ দেখতে পান না ভিকির মা। বরং বৌমাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন বার বার। এ বার শোয়ের নতুন যে প্রচার ঝলক প্রকাশ্যে এসেছে তাতেই দেখা যাচ্ছে বৌমার পাশে বসে কথোপকথনে মত্ত ভিকির মা। শোয়ে মাসখানেক আগে ভিকিকে লাথি দেখান অঙ্কিতা। যদিও সেই সময় অঙ্কিতাকে ভাল-মন্দ কটু কথা শোনাচ্ছিলেন ভিকি। কিন্তু সেটা ভাল চোখে দেখেননি অঙ্কিতার শ্বশুরবাড়ি। বিগ বস্-এর ঘরে ঢুকেই অঙ্কিতার শাশুড়ি সে দিনের ঘটনার মনঃক্ষুণ্ণ হওয়ার কথা জানালেন। শুধু তাই নয়, ভিকির মা বলেন, ‘‘তুমি যে দিন ভিকির গায়ে পা তুললে, আমি তোমার মাকে ফোন করেছিলাম। জানতে চেয়েছিলাম, তোমার মা কি তোমার বাবার সঙ্গে এমনটাই করতেন।’’ গত বছরই বাবাকে হারিয়েছেন অঙ্কিতা। তার পরই ‘বিগ বস্’-এর ঘরে ঢোকেন স্বামীর সঙ্গে। শাশুড়ির মুখে মৃত বাবার কথা শুনে পাল্টা অঙ্কিতাও বলেন, ‘‘আপনি আমার বাবা-মাকে এ সবে টানবেন না দয়া করে। আমার বাবা সদ্য মারা গিয়েছেন।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন