Entertainment News

শাহরুখের বেআইনি অফিস-ক্যান্টিন ভেঙে দিল পুরসভা

মুম্বইয়ের গোরেগাঁও অঞ্চলে একটি বহুতলের চার তলায় রয়েছে ‘‍রেড চিলিজ’‍-এর এই অফিস। বারান্দায় দু’হাজার স্কোয়্যারফিটের খোলা বারান্দা ঘিরে তৈরি করা হয়েছিল ক্যান্টিনটি। সেখানেই কোম্পানির কর্মীরা খাওয়াদাওয়া করতেন।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মুম্বই শেষ আপডেট: ০৬ অক্টোবর ২০১৭ ১৮:২৩
Share:

শাহরুখ খান। ছবি— সংগৃহীত।

শাহরুখ খান ও তাঁর স্ত্রী গৌরী খানের প্রোডাকশন সংস্থা ‘রেড চিলিজ এন্টারটেনমেন্ট’-এর বেআইনি ক্যান্টিন ভেঙে দিল বৃহন্মুম্বই পুরসভা। মুম্বইয়ের গোরেগাঁও অঞ্চলে একটি বহুতলের চার তলায় রয়েছে ‘‍রেড চিলিজ’‍-এর এই অফিস। বারান্দায় দু’হাজার স্কোয়্যারফিটের খোলা বারান্দা ঘিরে তৈরি করা হয়েছিল ক্যান্টিনটি। সেখানেই কোম্পানির কর্মীরা খাওয়াদাওয়া করতেন। সেটিই বৃহস্পতিবার ভেঙে দিয়েছে পুরসভা।

Advertisement

আরও পড়ুন, ডেবিউ-এর পর নিজেকে অনেকটা বদলে ফেলেছেন যে বলি নায়িকারা!

আরও পড়ুন, গোয়ায় ডেস্টিনেশন ওয়েডিং নাগার্জুনের ছেলের, খরচ নাকি ১০ কোটি!

Advertisement

বৃহন্মুম্বই পুরসভার সহকারী মিউনিসিপ্যাল কমিশনার ও ওয়ার্ড অফিসার ছন্দা যাদব বলেছেন, ‘‘‍‍বারান্দাটিকে খোলা রাখা উচিত ছিল। তবে শাহরুখের কোম্পানি নিয়ম ভেঙে বারান্দাটি ঘিরে নিয়ে ব্যবহার করছিল। ‌সেখানেই এফসিআই-এর নিয়মাবলী ও অগ্নিনির্বাপণ বিধি ভেঙেছে তারা। তাই ক্যান্টিনটি ভেঙে দিয়েছে পুরসভা।’’

বিএমসি-র তরফে আরও জানানো হয়, গত জুলাইয়েই রেড চিলিজ-এর বিরুদ্ধে ওই বেআইনি নির্মাণের ব্যাপারে অভি‌যোগ জমা পড়ে। পুরসভার কর্মীরা ওই জায়গাটি পরিদর্শনের পর শাহরুখের সংস্থাকে নোটিসও পাঠিয়েছিলেন। তবে শাহরুখ কোনও পদক্ষেপ না করায়, পুরসভাকেই এই ক্যান্টিন ভাঙার সিদ্ধান্ত নিতে হয়।

সূত্রের খবর, ১৬ তলা ওই বিল্ডিং-এর চারতলাটি কিনে নিয়েছেন শাহরুখ ও গৌরী। সেখানে তাঁদের প্রোডাকশন কোম্পানিতে মোট ৩১৬ জন কর্মী কাজ করেন।

তবে রেড চিলিজ-এর মুখপাত্র এবিষয়ে জানান, যে জায়গাটির কথা বলা হচ্ছে সেটির মালিক রেড চিলিজ ভিএফএক্স নয়, তারা ভাড়াটে। তাই ওখানে কোনও ক্যান্টিন নির্মাণ করা হয়নি। সেখানে কিছুটা ফাঁকা জায়গা রেখেই ঘেরা হয়েছিল ‌যাতে কর্মীরা বাড়ি থেকে আনা খাবার সেখানে বসে খেতে পারেন।

বিএমসি এর আগেও বেশ কয়েকজন তারকাকে বেআইনি নির্মাণ সংক্রান্ত নোটিস পাঠিয়েছে। সম্প্রতি রানি মুখোপাধ্যায় এব‌ং সোনু সুদকেও তাঁদের বাংলো ও রেস্তোরাঁর বেআইনি নির্মাণ ভাঙার নোটিস দিয়েছিল তারা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন