লেজেন্ড হওয়ার দিকে আমার বন্ধু

‘পিকু’র পর ‘রানা চৌধুরী’কে তাঁর সব ছবিতে চান পরিচালক সুজিত সরকারআগেও বলেছি, আবার বলছি। ইরফান এবং একমাত্র ইরফানই ভারতের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক তারকা। ওর সঙ্গে কাজ করে বুঝতে পেরেছি কী ভাবে হলিউডের টপ প্রোডিউসররা কী পরিচালকরা ওকে সমানে ফোন করে চলে ওর ডেট খালি আছে কিনা জানতে।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২২ জুন ২০১৫ ০০:৫৯
Share:

আগেও বলেছি, আবার বলছি। ইরফান এবং একমাত্র ইরফানই ভারতের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক তারকা। ওর সঙ্গে কাজ করে বুঝতে পেরেছি কী ভাবে হলিউডের টপ প্রোডিউসররা কী পরিচালকরা ওকে সমানে ফোন করে চলে ওর ডেট খালি আছে কিনা জানতে।

Advertisement

বহু অভিনেতাকে দেখেছি যারা একটা-দু’টো হলিউডের ছবি করেই নিজেকে জাহির করতে থাকে। ইরফান কিন্তু একেবারেই তা নয়। লস অ্যাঞ্জেলেসের স্টুডিয়ো ফ্লোর হোক কী লাহাবাড়ি— দু’জায়গাতেই ও অসম্ভব স্বচ্ছন্দ।

‘পিকু’তে একসঙ্গে কাজ করতে করতে ওর-আমার একটা সাঙ্ঘাতিক বন্ডিংও তৈরি হয়ে গিয়েছে। ইরফান জয়পুরের ছেলে। ওর সঙ্গে মিশে দেখেছি ওর স্টারডম, ফ্যান ফলোয়িং, বড় গাড়ি— এ সবের কোনও মানেই নেই। এই ইরফানের সঙ্গে আমি রিলেট করতে পেরেছি এবং সেটা একটা স্পিরিচুয়াল লেভেল-এ।

Advertisement

আর ‘পিকু’তে ওর অভিনয় দেখার পর আমি ঠিক করেছি আমার সব ছবিতে একটা চরিত্র ওর জন্য আমি লিখবই। এবং সত্যি বলতে আজও অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে ওর সিনগুলো দেখে আমি বুঝতে পারি কী অসম্ভব ভাল অভিনয় করেছে ওরা দু’জনে। একজন লেজেন্ড। আর একজন লেজেন্ড হওয়ার দিকে।

আমার কাছে ‘পিকু’র অমিতাভ-ইরফান হল
আল পাচিনো-রবার্ট ডি নিরো। ভগবানের কাছে প্রার্থনা করব আমার বন্ধু সুস্থ থাকুক এবং ক্রমাগত ভারতের নাম উজ্জ্বল করুক সারা পৃথিবীতে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement