ফেসবুক মেন্টাল হসপিটাল

যাবেন কি যাবেন না! কী বলছেন সেলেবরা। উত্তর খুঁজল আনন্দplusএকদিন কিছু পোস্ট না করলে ইনবক্স ভরে যায়। তাই আমাকে কিছু না কিছু পোস্ট করতে হয়। ফ্রি সময়ে ফেসবুকে থাকি। তবে মেন্টাল হাসপাতালে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়নি

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৮ জুলাই ২০১৬ ০০:০২
Share:

Advertisement

একদিন কিছু পোস্ট না করলে ইনবক্স ভরে যায়। তাই আমাকে কিছু না কিছু পোস্ট করতে হয়। ফ্রি সময়ে ফেসবুকে থাকি। তবে মেন্টাল হাসপাতালে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়নি।

Advertisement

ঋতাভরী চক্রবর্তী (অভিনেত্রী)

আমি ফেসবুক তেমন করি না। ওখানে অনেক অজানা লোক থাকে। তাতে আমার অস্বস্তি লাগে। তবে আমি ইন্সটাগ্রামে খুব সক্রিয়। ইন্সটাগ্রামের জন্য মেন্টাল হসপিটাল হলে হয়তো যেতে হতে পারে।

মিমি চক্রবর্তী (অভিনেত্রী)

অবশেসন আছে, সেটা বলব না। কিন্তু ফ্রি হলেই ফেসবুক করি। আমার মতে, ফেসবুকের থেকে ভাল বন্ধু আর কেউ হতে পারে না। তবে ফেসবুক মেন্টাল হসপিটালে যাওয়ার কথা ভাবছি না।

রেচেল হোয়াইট (মডেল)

এই নিয়ে মজা করে লেখা হলেও সমস্যাটা কিন্তু অনেক গভীরে। পোশাকি ভাষায় এই আসক্তিকে বলে ইন্টারনেট অ্যাডিকশন ডিসঅর্ডার। এই প্রজন্ম হাঁচি থেকে কাশি — সব কিছু আগে ফেসবুকে জানায়। এটা এক ধরনের অবসেশন। এর জন্যই সম্পর্কে খুব দ্রুত ইমোশনাল ব্রেকআপ হচ্ছে। মানুষ আরও বেশি একা হয়ে যাচ্ছে

ডা. রিমা মুখোপাধ্যায় (মনোরোগ বিশেষজ্ঞ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement