Entertainment News

আরডি-র জীবনের এই গল্পগুলি জানেন?

বৃহস্পতিবার তাঁর ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। এত বছর পরও কিন্তু সুরে-গানে-তালে ভীষণ রকম জীবন্ত রয়ে গিয়েছেন। জীবন্ত রয়েছেন স্মৃতিতে, গল্পেও। তিনি রাহুল দেব বর্মণ। এই গ্যালারির পাতায় আরডি-র জীবনের এমন কিছু গল্প, যা আপনি নাও জানতে পারেন।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০৩ জানুয়ারি ২০১৮ ১৭:৫৩
Share:
০১ ০৭

বৃহস্পতিবার তাঁর ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। এত বছর পরও কিন্তু সুরে-গানে-তালে ভীষণ রকম জীবন্ত রয়ে গিয়েছেন। জীবন্ত রয়েছেন স্মৃতিতে, গল্পেও। তিনি রাহুল দেব বর্মণ। এই গ্যালারির পাতায় আরডি-র জীবনের এমন কিছু গল্প, যা আপনি নাও জানতে পারেন।

০২ ০৭

ন’বছরে প্রথম সুর: ১৯৬১। মুক্তি পেয়েছিল ‘ছোটে নবাব’। সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে রাহুল দেব বর্মণের প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি। কিন্তু গানে সুর দেওয়ার শুরু আরও আগে। মাত্র ন’বছর বয়সে ‘ফ্যান্টোস’ ছবির একটি গানে প্রথম সুর দেন রাহুল। সে ছবি মুক্তি পায় ১৯৫৬ সালে। তবে প্রথম বড় সাফল্য আসে ১৯৬৬-এ মুক্তি পাওয়া ‘তিসরি মঞ্জিল’ ছবিতে।

Advertisement
০৩ ০৭

সম্পর্কের রাহুল: আশা ভোঁসলেকে রাহুল দেব বর্মণের স্ত্রী হিসেবে সকলেই চেনেন। কিন্তু আশা ছিলেন আরডি-র দ্বিতীয় স্ত্রী। ১৯৬৬ সালে রীতা পটেলকে বিয়ে করেন রাহুল। কিন্তু সে সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ১৯৭১-এ তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। এর পরই তিনি ‘মুসাফির হো ইঁয়ারো’ গানে সুর দেন। নতুন করে সম্পর্কে ফিরতে সময় লেগেছিল আরও ন’বছর। ১৯৮০-তে আশাকে বিয়ে করেন তিনি।

০৪ ০৭

আশার সঙ্গে ঝগড়া: প্রত্যেক সম্পর্কেই মান-অভিমান থাকে। আশা-রাহুলও তার ব্যতিক্রম নন। রাহুলের মৃত্যুর অনেক বছর পর এক সাক্ষাত্কারে আশা শেয়ার করেছিলেন তাঁদের ঝগড়ার টপিক। শুনলে অবাক হবেন, গান নিয়েই মান-অভিমান হত তাঁদের। আশার মনে হত, সব রোম্যান্টিক গান রাহুল লতা মঙ্গেশকরকে দিয়ে গাওয়াতেন। আর আশার জন্য থাকত সব হাই পিচের গান।

০৫ ০৭

স্বপ্নেও মিউজিক: জেগে তো বটেই, এমনকী ঘুমের মধ্যেও তাঁর মাথায় ঘুরত সুর। এক বার রাহুল নিজেই বলেছিলেন, ‘হরে রাম হরে কৃষ্ণ’ ছবির ‘কাঞ্চা রে কাঞ্চা রে…’ গানটি নাকি তিনি পুরোটাই স্বপ্নে বেঁধেছিলেন। একবার রেকর্ডিং স্টুডিওর লবিতে দাঁড়িয়ে সাংবাদিক চৈতন্য পাড়ুকোনকে সাক্ষাত্কার দিচ্ছিলেন। চৈতন্য পরে জানিয়েছিলেন, সে দিন মাঝপথে উঠে যান রাহুল। মিউজিক অ্যারেঞ্জার বাবলু চক্রবর্তীকে বলে আসেন, ‘এখানে ওই মিউজিকটা রাখো, আর এখানে সাইলেন্স’। ফিরে এসে অর্ধসমাপ্ত বাক্যটা নাকি শেষ করেছিলেন রাহুল।

০৬ ০৭

টিম মেম্বার রাহুল: একই মিউজিশিয়ানদের নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করতেন রাহুল দেব বর্মণ। সে কারণেই তাঁর নিজস্ব টিম ছিল। প্রায় ৪৬ জন সদস্যের সেই দলে ছিলেন দিকপাল বাজনদাররা।

০৭ ০৭

কম্পোজিশনের রেকর্ড: কম্পোজিশনের এক অসাধারণ রেকর্ড রয়েছে রাহুলের। ১৯৭২। ওই বছরে মোট ১৯টি ছবিতে সুরারোপের কাজ করেছিলেন তিনি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
আরও গ্যালারি
Advertisement